শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: সিবিআইয়ের জালে হাওয়ালা অপারেটররা। অসমের গুয়াহাটিতে গ্রেফতার রেলকর্তা। সঙ্গে আরও ৭ জন। উদ্ধার নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা।
সিবিআই সূত্রে খবর, ধৃত রেলকর্তা গুয়াহাটির ডিআরএম পদে কর্মরত। নিজের অফিসটিকে নাকি হাওয়ালা অপারেশনের ঘাঁটি বানিয়ে ফেলেছিলেন তিনি! কীভাবে? অভিযোগ, স্রেফ টেন্ডার নয়, সময়মতো ঠিকাদার পাওনা মেটানো, এমনকী বিল আটকে না রাখার জন্যও মোটা অঙ্কের ঘুষ নিতেন ওই রেলকর্তা। অভিযোগ পাওয়ার পর তৎপর হন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীর সংস্থার আধিকারিকরা। তারপর? এক প্রোমোটারে সাহায্যে রীতিমতো ফাঁদ পেতে অভিযুক্ত ডিআরএমকে গ্রেফতার করল সিবিআই। অভিযোগ, ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়েছেন তিনি। ধরা পড়েছে ৬ হাওয়ালা অপারেটর-সহ আরও ৭ জন। শুধু তাই নয়, শিলিগুড়ি-নয়ডা ও রাজস্থানে অভিযান চালিয়ে ইতিমধ্যেই ৪৭ লক্ষ উদ্ধারও করা হয়েছে।
এদিকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এখন সিবিআইয়ের হেফাজতে FCI-র ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রাজীব মিশ্রও। দুর্নীতির শিকড় কোথায়? তদন্তে নেমেছে সিবিআই আধিকারিকরা। পঞ্জাব, হরিয়ানা ও দিল্লির ৫০ জায়গায় এবার তল্লাশি চালিয়েছেন তাঁরা সিবিআই। রাজ্য সরকারি কর্মীদের ভূমিকা যেমন খতিয়ে দেখা হবে, তেমনি নজরে টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট, এগজিকিউটিভ ডিরেক্টরের মতো FCI-র পদস্থ আধিকারিকরাও।
(Feed Source: zeenews.com)