আসন্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় অঙ্কের সম্পাদ্য করার পদ্ধতি সহজেই শেখালেন শিক্ষিকা

আসন্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় অঙ্কের সম্পাদ্য করার পদ্ধতি সহজেই শেখালেন শিক্ষিকা

বাঁকুড়া: প্রতি বছরই বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুলের নাম মাধ্যমিকের এবং উচ্চ মাধ্যমিকের রেজাল্ট আউট হলেই শোনা যায়। কৃতী ছাত্রীদের হাত ধরে বাঁকুড়া জেলায় উজ্জ্বল নাম বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুল। যাঁদের হাতে তৈরি হয়েছে এই কৃতি ছাত্রীরা তাঁদেরই একজন গণিতের শিক্ষিকা সরস্বতী পাত্র বলে দিলেন ঠিক কী ভাবে সুন্দর করে সমাধান করতে হবে সম্পাদ্য।

মাধ্যমিক পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে সম্পাদ্যের মান পাঁচ নম্বর। এক্ষেত্রে শিক্ষিকা সরস্বতী পাত্র বেঁচে নেন রুট একুশের মান নির্ণয়। তিনি জানান রুট একুশের মান নির্ণয় করতে গেলে প্রথমত রুট ২১ কে দুই ভাগে ভেঙে নিতে হবে। রুট সেভেন এবং রুট তিন। তারপর স্কেল ও পেন্সিলের সহযোগে একটি সরলরেখা অঙ্কন করে তাকে নাম দিতে হবে। সরলরেখাটিকে প্রথমে ৭ সেন্টিমিটারে এবং তিন সেন্টিমিটারে ভেঙে নিয়ে যথাযথ নামকরণ করতে হবে।

তারপর নতুন সরল লেখাটিকে সমদ্বিখন্ডিত করতে হবে। সমদ্বিখন্ডিত করার পর যে বিন্দুটি পাওয়া যাবে সেই বিন্দুটিকে কেন্দ্র করে সরলরেখার প্রথম বিন্দুটিকে নিয়ে একটি বৃত্ত চাপ অঙ্কন করতে হবে। তারপর ৭ সেন্টিমিটারের সরলরেখাটির শেষ বিন্দুটি থেকে অঙ্কিত বৃত্ত চাপের উপর লম্ব অঙ্কন করতে হবে। লম্ব অঙ্কন করার পর বৃত্ত চাপের উপর যে সেট বিন্দু পাওয়া যাবে তার সঙ্গে সাত সেন্টিমিটারের সরলরেখাটি অন্তিম বিন্দুটি যুক্ত করে দিতে হবে। নতুন সরলরেখাটি পাওয়া গেল সেই সরলরেখাটি স্কেল দিয়ে মেপে নিয়ে যে মান পাওয়া যাবে সেটি রুট একুশের মান এমনটাই জানিয়েছেন স্বনামধন্য বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুলের গণিতের শিক্ষিকা সরস্বতী পাত্র।

(Feed Source: news18.com)