আপনি যে পণ্য কিনেছেন তার জিএসটি বিল কি জাল? জেনে নিন

আপনি যে পণ্য কিনেছেন তার জিএসটি বিল কি জাল?  জেনে নিন

কীভাবে জাল জিএসটি বিল সনাক্ত করবেন: বর্তমান সময়ে সমাজে প্রতারণা ও প্রতারণা অনেক বেড়ে গেছে। মানুষ একে অপরকে ঠকাতে নানা কৌশল অবলম্বন করছে। এমতাবস্থায় বাজারে বা অন্য কোনো স্থানে ব্যাপক হারে নকল জিনিস বিক্রি হচ্ছে। প্রতারণা এতটাই বেড়েছে যে মানুষ ঠিক করতে পারছে না যে তারা কোন জিনিস বা পণ্য কিনছে। এটা বাস্তব বা জাল? প্রায়ই যখন আমরা বাজার বা কোন দোকান থেকে জিনিস কিনি। এমতাবস্থায় দোকানদার আমাদের সেই কেনাকাটায় জিএসটি বিল দেন। একই সময়ে, আজকাল অনেক দোকানদার গ্রাহকদের তাদের কেনা পণ্যের জন্য জাল জিএসটি বিল দিচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে আমরা সরকারকে জিএসটি বিল দিই। সে দোকানদারের কাছে যায়। এই পর্বে, আজ আমরা আপনাকে সেই প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যার সাহায্যে আপনি দোকানদারের দেওয়া জিএসটি বিল আসল নাকি জাল তা জানতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

প্রথম দুটি সংখ্যা হল রাজ্য কোড। আর পরের দশ নম্বর হল দোকানদার বা কোম্পানির প্যান নম্বর। রাজ্যগুলির নিবন্ধনের সংখ্যার ভিত্তিতে 13 তম নম্বর দেওয়া হয়।

14 তম ডিজিট হল Z এবং শেষ অর্থাৎ 15 তম ডিজিট হল চেক কোড। যে সিকোয়েন্সটা আমরা বলেছি তাতে কোনো ত্রুটি থাকলে। এই অবস্থায় বুঝে নিন আপনার জিএসটি বিল জাল।