Rare Disease Day: আপনি বিরল গোত্রের রোগ নিয়ে যথেষ্ট সচেতন তো? না হলে জেনে নিন কী করতে হবে…

Rare Disease Day: আপনি বিরল গোত্রের রোগ নিয়ে যথেষ্ট সচেতন তো? না হলে জেনে নিন কী করতে হবে…

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বিরল রোগ দিবস। রেয়ার ডিজিজ ডে। এমন একটা দিনের কথা ভাবা হয়েছে এজন্য যে, যেসব বিরল রোগে নাজেহাল ও বিপর্যস্ত হন মানুষ সেগুলিকে নিয়ে আগেভাগে সচেতনতা তৈরি করা। সাধারণ মানুষকে বিরল রোগের বিষয়ে সতর্ক করা। বিরল জাতীয় রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন যাঁরা, তাঁদের একটু ঠিকঠাক চিকিৎসা, ঠিকঠাক নিরাময়ের দিকে নিয়ে যাওয়ার একটা সামগ্রিক প্রয়াস এটি। ‘দ্য ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর রেয়ার ডিজিজ’ ২০০৮ সালে এরকম একটি দিনের কথা প্রথম ভেবেছিল। এর পর থেকে এটি ক্রমশ এক গ্লোবাল ইভেন্ট হয়ে দাঁড়ায়।

কোনগুলিকে বলা হবে রেয়ার ডিজিজ বা বিরল রোগ?

সাধারণত, যেসব রোগ প্রতি ২০০০ জনে ১ জনের হয় সেগুলিকেই রেয়ার ডিজিজ বা বিরল রোগের গোত্রে ফেলা হয়।

মোটামুটি কতগুলি রেয়ার ডিজিজ বা বিরল রোগ আছে?

৭০০০-এরও বেশি রেয়ার ডিজিজ বা বিরল রোগ আছে। প্রতি ২০০০ জনে ১ জনকে আক্রমণ করলেও বিশ্ব জুড়ে বিরল রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা কম নয়। প্রায় ১০ লাখের কাছাকাছি।

রেয়ার ডিজিজ ডে’র থিম কী এবার?

প্রতিবছর এই দিনটিরও একটি থিম থাকে। গত বছর ছিল ‘লাইট আপ ফর রেয়ার’। গত বছরের এই থিম-ভাবনার অনুষঙ্গেই এবার  থিম ঠিক হয়েছে– ‘শেয়ার ইওর কালারস’!

জেনে নিন কয়েকটি বিরল রোগের পরিচয়: 

সিস্টিক ফাইব্রোসিস— এটা একটা জেনেটিক ডিসঅর্ডার। এর জেরে ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় প্রভূতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

হান্টিংটনস ডিজিজি— এটিও একটি জেনেটিক ডিজঅর্ডার। নার্ভ সেলের উপর প্রভাব ফেলে এটি।

ডিউকেনে মাসকিউলার ডিস্ট্রফি— পেশির দুর্বলতার অসুখ এটি।

সিকল সেল অ্যানিমিয়া— এটি বংশপরম্পরাক্রমে বাহিত একটি রোগ। এর জেরে হিমোগ্লোবিনের অ্যাবনর্মাল প্রডাকশন হয়। এর জেরে কাস্তের আকৃতির লাল রক্তকণিকা তৈরি হয়ে যায়। এর জেরে শরীরে নানা জটিলতা দেখা দেয়।

এরকম আরও অনেক রোগ আছে। এখানে মাত্র কয়েকটা আলোচনা করা হল। মোট কথা হল, বিরল রোগ নিয়ে সচেতন থাকা।

(Feed Source: zeenews.com)