সেলিমের স্ত্রী মেহতাব শনিবার বলেন, দুই সন্তানকে ইঁদুরের বিষ খাওয়ানোর পর সেলিম নিজেও বিষ খেয়েছেন। বাড়িতে পৌঁছে প্রতিবেশীদের ফোন করি যারা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
মাহতাব বলেন, ‘চিকিৎসকরা আজ আমাকে বলেছেন ইরম ও সেলিম মারা গেছেন এবং আমার ছেলের অবস্থা গুরুতর।’
সাত সন্তানের বাবা-মা মেহতাব ও সেলিম আর্থিকভাবে হিমশিম খাচ্ছিলেন। তার একমাত্র ছেলে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত।
যাইহোক, মেহতাব অভিযোগ করেছেন যে 2021 সালে, সেলিম তার পরিবারকে তাদের 33 বছর বয়সী বাড়ি খালি করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের নোটিশ দেওয়ার পরে চাপের মধ্যে ছিলেন।
তিনি জানান, নোটিশে বলা হয়েছে পুকুরের দখলকৃত জমিতে এ বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। মেহতাব বলেন, “আমরা আদালতে আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছি এবং বিষয়টি বিচারাধীন।”
অন্যদিকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) নিরঙ্কর সিং শনিবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাদের ছেলে থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় পরিবারটি আর্থিক সংকট ও মানসিক চাপের সম্মুখীন হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এই ঘটনার পেছনের কারণ ছিল।
তিনি বলেছিলেন যে 2021 সালে তার বাড়ির বিষয়ে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছিল এবং বিষয়টি আদালতে রয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক বছর ধরে তার ছেলের চিকিৎসার ব্যয়ভার জেলা প্রশাসন বহন করছে।
(এই খবরটি এনডিটিভি টিম সম্পাদনা করেনি। এটি সরাসরি সিন্ডিকেট ফিড থেকে প্রকাশিত হয়েছে।)