তৃতীয় থেকে উঠে দ্বিতীয় স্থানে! রিভিউয়ের পর বদলে গেল মাধ্যমিকের মেধা তালিকাও

তৃতীয় থেকে উঠে দ্বিতীয় স্থানে! রিভিউয়ের পর বদলে গেল মাধ্যমিকের মেধা তালিকাও

কলকাতা: প্রকাশিত হল এবছরের মাধ্যমিকের পোস্ট পাবলিকেশন স্কুটিনি ও এবং পোস্ট পাবলিকেশন রিভিউয়ের রেজাল্ট। আর এই ফলপ্রকাশের পরই পরিবর্তন হলো মাধ্যমিকের মেধা তালিকায়। মেধাতালিকায় প্রথম দশের মধ্যে নাম ছিল ১১৮ জনের। রেজাল্ট পাবলিশ হওয়ার পর তা দাঁড়ালো ১২২ এ।

নতুন মেধাতালিকা অনুযায়ী, রিভিউয়ের পর এক নম্বর বেড়ে তিন নম্বর থেকে দু নম্বরে উঠে এসেছে মালদহের ছাত্র মেহেদি হাসান৷ মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের ওই ছাত্রের মেধা তালিকায় স্থান ছিল তৃতীয়। এক নম্বর বেড়ে তার প্রাপ্ত নম্বর দাঁড়ালো ৬৯১। তৃতীয় থেকে দ্বিতীয় স্থানে উন্নিত হল সে।

অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার তুলনামূলকভাবে তাড়াতাড়ি ফলপ্রকাশ করা হল পর্ষদের পক্ষ থেকে। PPS / PPR এর শেষ দিন ছিল জুন মাসের তিন তারিখ। জুন মাস শেষ হওয়ার আগেই প্রকাশিত হল ফলাফল।

২০২৩ সালে ১৭৮৩ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন PPR-এ যা মোট অকৃতকার্য পরীক্ষার্থী সংখ্যার ১.৫৫%।২৭৯৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন PPS এর জন্য যা মোট কৃতকার্য পরীক্ষার্থী সংখ্যার ৪.৯২%।

সব মিলিয়ে PPR-এর জন্য জমা পড়া আবেদনের জন্য মোট ৭৫৭৪ খাতায় রিভিউ করা হয়েছে পর্ষদের পক্ষ থেকে, যার মধ্যে ৬১২ টি খাতায় নম্বরের
PPS-এর ক্ষেত্রে ৯৩৪৮৯ খাতার মধ্যে ৮০৩১ টি খাতায় পরিবর্তন হয়েছে নম্বরের।

এ ছাড়াও বর্ধমান মিউনিসিপাল হাইস্কুলের প্রণীল যশ মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান পেয়েছিল৷  এক নম্বর বেড়ে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে সে৷ প্রণীলের প্রাপ্ত নম্বর বেড়ে হয়েছে ৬৮৮।

বাঁকুড়া জেলা স্কুলের ছাত্র প্রীতম দাস চতুর্দশ স্থান থেকে নবম স্থানে উঠে এসেছে। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। রামগোলা হাইস্কুলের ছাত্র দীপময় বসাক একাদশ স্থানে ছিল। ৬৮৪ নম্বর পেয়ে দীপময়ও নবম স্থানে উঠে এসেছে।

নাচিন্দা জে কে গার্লস হাইস্কুলের অনুদীপা দাস স্থান মাধ্যমিকে দ্বাদশ স্থান পেয়েছিল৷ দু’নম্বর বেড়ে দশম স্থানে উঠে এসেছে সে। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩৷ কামারপুকুর আর কে মিশন মাল্টিপারপাস স্কুল, অঙ্কন নন্দীও দ্বাদশ স্থানে ছিল৷  ২ নম্বর বেড়ে ৬৮৩  নম্বর পেয়ে দশম স্থানে উঠে এসেছে সে।

(Feed Source: news18.com)