Erectile Dysfunction: ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশনে’র এই পিঁপড়ে-চিকিৎসা?

Erectile Dysfunction: ‘ইরেকটাইল ডিসফাংশনে’র এই পিঁপড়ে-চিকিৎসা?

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বড় করতে হবে পুরুষাঙ্গ!যৌনতার সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন বিহেভিয়ারাল প্যাটার্ন নিয়ে কাজ করা মনোবিশ্লেষকেরা বলে থাকেন, বিশ্ব জোড়া পুরুষের এ এক নিরুচ্চার স্পৃহা। যে কোনও পুরুষের সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশনের সঙ্গে যেটা অজান্তেই জড়িয়ে থাকে! এটা যে কত খাঁটি পর্যবেক্ষণ, নিজের অবিমৃশ্যকারী আচরণ দিয়ে সেই কথাটাই নতুন করে প্রমাণ করলেন  থাইল্যান্ডের এক ব্যক্তি।

আসলে যৌনতা এবং যৌনাঙ্গ নিয়ে মানুষের মধ্যে বহু ভুল ধারণা আছে। সেই সব ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে নানা ভুল কাজ করে বসেন। তেমনই এক ভুল করে বসেছেন থাইল্যান্ডের এই ব্যক্তি। পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য বাড়াতে তিনি পিঁপড়ের বাসার ভিতরে ঢুকিয়ে দেন তাঁর যৌনাঙ্গ।

তার পরে যা হয় আর কী! আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই অনুতাপ করতে হয়েছে তাঁকে। পিঁপড়ের বাসায় পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানোর পরই তাতে যথেচ্ছ কামড় বসাতে শুরু করে শয়ে শয়ে  হাজারে হাজারে পিঁপড়ে। বলাই বাহুল্য, মোটেই দীর্ঘ হয়নি তাঁর পুরুষাঙ্গ, তবে পিঁপড়ের কামড়ে মারাত্মকভাবে ফুলে যায় এটি।

থাইল্যান্ডের কিছু কিছু সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, মোটেই দৈর্ঘ্য বাড়াতে নয়, বরং পুরুষাঙ্গের শিথিলতা দূর করতেই এই কাজ করেছেন ওই ব্যক্তি। ওই সব সংবাদমাধ্যমে আরও দাবি, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শৈথিল্যের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা হয় পিঁপড়ের কামড়েই। যদিও থাইল্য়ান্ডেরই এক বিউটি ক্লিনিক জানিয়েছে, এই দাবির কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। বরং পিঁপড়ের কামড়ে যৌনাঙ্গের ত্বকে অন্য জটিলতাও তৈরি হতে পারে। তারা বলছে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের বরং উপযুক্ত চিকিৎসা করানোই কাম্য। ওষুধ খাওয়া বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই সমস্যা দূর করা যায়।

ঘটনাটির কোনও ভাবে একটি ভিডিয়োও উঠেছে। সেটি ভাইরালও হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিয়োটিতে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির অবস্থা প্রায় পাগলের মতো! তিনি অসহ্য জ্বালায় আক্রান্ত হয়ে পিঁপড়ের বাসা থেকে তাঁর পুরুষাঙ্গ বের করে তা থেকে পিঁপড়েগুলিকে দ্রুত সরানোর চেষ্টা করছেন। পিঁপড়ে তাড়াতে শেষ পর্যন্ত তিনি পুরুষাঙ্গের উপর জলও ঢালেন।

(Feed Source: zeenews.com)