দাবি করেছিলেন শিবানন্দ তিওয়ারি

এই নেতাদের উপস্থিতিতে, ‘বিরোধী দলের নেতা তেজস্বী যাদব দলের সমস্ত নীতিগত সিদ্ধান্ত নেবেন’ সম্পর্কিত প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়। বৈঠক শেষে ভাই বীরেন্দ্র, উদয় নারায়ণ চৌধুরীসহ অন্য নেতারা গণমাধ্যমকে এ প্রস্তাবের কথা জানান। নেতাদের যদি বিশ্বাস করা হয়, তাহলে এটাই লালু যাদবের সিদ্ধান্ত। জানা যায় যে গত সপ্তাহে দলের নেতা শিবানন্দ তিওয়ারিও একটি ফেসবুক পোস্টে তেজশ্বীর হাতে দলের কমান্ড হস্তান্তরের যথাযথ দাবি করেছিলেন। তাদের দাবির পর এই সিদ্ধান্ত সামনে এসেছে।

@laluprasadrjdরাজনৈতিক উত্তরাধিকারী@যাদবতেজশ্বিআর এ বিষয়ে ভবিষ্যতে যেন কোনো বিভ্রান্তি না থাকে, তাই এখন সব নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দলটিকে অর্পণ করা হয়েছে।@ndtvindia@অনুরাগ_দ্বারী pic.twitter.com/LZSNMRhW4E

— মনীশ (@manishndtv) জুন 1, 2022

উল্লেখ্য, তেজস্বী যে বড় দায়িত্ব পেতে চলেছেন, তা আগেই স্পষ্ট ছিল। বিহার বিধান পরিষদের প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় দলের তরফে জারি করা চিঠিতে বলা হয়েছিল যে তেজস্বী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছেন। চিঠিতে লেখা ছিল, “লালু প্রসাদের পরামর্শে মোঃ করি সোহাইব, মুন্নি রাজাক এবং অশোক কুমার পান্ডেকে বিধান পরিষদের নির্বাচনে প্রার্থী করা হয়েছে।”

সভা শেষে সকল সম্মানিত সদস্য ও নেতৃবৃন্দ জাতীয় সভাপতির সাথে নৈশভোজ উপভোগ করেন। pic.twitter.com/eB1bclcdAd

— তেজশ্বি যাদব (@yadavtejashwi) 31 মে, 2022

দলীয় নেতাদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল 

আমরা আপনাকে বলি যে লালু যাদবের এই পদক্ষেপ পরিবার এবং দল উভয়ের স্বার্থেই। পরিবারের সদস্যরা ভবিষ্যতে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবেন না কারণ দলীয় বিধায়ক ও সাংসদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

(Source: ndtv.com)