কী কী উপহার এল রামলালার জন্য
প্রায় তিন কুইন্টাল চাল আসছে ছত্তীসগঢ় থেকে। প্রচুর ফল, পোশাক আসছে জনকপুর থেকে। এছাড়াও নেপাল থেকে আসছে বিভিন্ন ধরনের গয়না, বাসন, এবং মিষ্টি। মন্দিরের জন্য় উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছে ২ হাজার ১০০ কেজি অষ্টধাতু। এছাড়াও ভদোদরা থেকে ১০৮ ফুট লম্বা ধুপ, পাটনার মহাবীর ট্রাস্ট থেকে পাঠানো হয়েছে ৫ লক্ষ টাকা মূল্য়ের সোনার ধনুক। ৬০০ কেজির এক ঘণ্টা এসেছে রামেশ্বরম থেকে।
রামমন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে ট্যাটু
অন্যদিকে, রামমন্দির উদ্বোধনের আগে অনেকেই নিজের শরীরে, তার ছাপ রাখছেন। কাজ বেড়েছে ট্যাটু শিল্পীদের। অনেকেই হাতে তৈরি রামমন্দিরের মডেলের পসরা সাজিয়ে বসেছেন বাজারে। বদলে যাওয়া রামনগরী অযোধ্যায় গাইডের কাজ করছেন স্থানীয়দের কেউ কেউ।
মন্দিরের এ টু জ়েড
শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের ওয়েবসাইট বলছে, মূল মন্দিরটি নির্মিত হয়েছে প্রায় ২ দশমিক ৭ একর জমির ওপরে।
মোট বিল্ট আপ এরিয়া ৫৭ হাজার ৪০০ বর্গফুট। মন্দিরের মোট দৈর্ঘ ৩৬০ ফুট। প্রস্থে ২৩৫ ফুট। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে মন্দিরের চূড়া পর্যন্ত মোট উচ্চতা ১৬১ ফুট। রামমন্দিরের ৩টি তলের প্রতিটির উচ্চতা ২০ ফুট করে। মন্দিরের প্রথম তলে মোট স্তম্ভ রয়েছে ১৬০টি। দ্বিতীয় তলে স্তম্ভের সংখ্যা ১৩২, আর তৃতীয় তলে ৭৪টি স্তম্ভ রয়েছে। রাম মন্দিরের মোট ফটকের সংখ্যা ১২। একেবারে ধ্বজার নীচে থাকবে গর্ভগৃহ। সেখানেই অধিষ্ঠিত হবেন রামলালা। মন্দিরে প্রবেশের পথ বা সিঁড়ির নাম দেওয়া হয়েছে সিংহদ্বার। সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠলেই সোজা দেখা যাবে গর্ভগৃহ। দেখা মিলবে রামলালার।
(Feed Source: abplive.com)