এনডিটিভির সাথে শেয়ার করা ভিডিও ক্লিপ এবং ফটোগ্রাফগুলিতে AIMIM বিধায়কের ছেলে সহ কিছু যুবক দেখা যাচ্ছে। অন্য আসামিদের উপস্থিতিতে নাবালিকাকেও ধর্ষণ করে সে। তবে এনডিটিভি ভিডিও ও ছবি নিশ্চিত করেনি।

পুলিশি পদক্ষেপে বিলম্বের অভিযোগ করার সময়, বিজেপি বিধায়ক রঘুনন্দন রাও বলেন, কেন পুলিশ বিধায়কের ছেলের নাম অভিযুক্ত করেনি। তিনি বলেছিলেন যে “পুলিশ স্বীকার করেছে যে মেয়েটি নাবালিকা এবং সেখানে যৌন নিপীড়ন হয়েছে। এখন তাদের জবাব দিতে হবে কারা মেয়েটিকে গাড়ির ভিতরে যৌন নিপীড়ন করেছে। এই বিধায়কের ছেলে নাকি? মার্সিডিজে লোকেদের উপর POCSO।” কেন আইনের অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হচ্ছে না? কেন বিধায়কের ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, “বিজেপি বিধায়ক দাবি করেছেন, এআইএমআইএম বিধায়কের ছেলের অপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ করার জন্য তার কাছে আরও প্রমাণ রয়েছে।

ওয়েস্টার্ন জোনের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ জোয়েল ডেভিস শুক্রবার বলেছিলেন যে, আমরা সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভিকটিম এবং বিধায়কের ছেলের বক্তব্যের ভিত্তিতে পাঁচজন অপরাধীকে শনাক্ত করেছি তাদের মধ্যে কেউ নয়। ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এ পর্যন্ত দুই কিশোরসহ তিন আসামিকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। হেফাজতে নেওয়া দুই কিশোরের মধ্যে একজন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি পার্টির স্থানীয় নেতার ছেলে। শুক্রবার সাদুদ্দিন মালিক নামে আরেক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

28 মে হায়দরাবাদের জুবিলি হিলস এলাকায় একটি 17 বছর বয়সী মেয়ে, যে পার্টির পরে বাড়ি ফিরছিল, তাকে পাঁচ যুবক দ্বারা গণধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

(Source: ndtv.com)