ব্রেকফাস্টেই বাজিমাত! ব্লাড সুগারের যম সকালের এই খাবার

ব্রেকফাস্টেই বাজিমাত! ব্লাড সুগারের যম সকালের এই খাবার

ডায়াবিটিসের কারণে নানা ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। ডায়াবিটিকদের  প্রাতঃরাশের জন্য কিছু স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু খাবার রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। এক্ষেত্রে ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য কিছু বিশেষ ব্রেকফাস্টের রেসিপি জেনে নিন।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। ইনসুলিনের অভাবে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়,যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই এ অবস্থায় শুধু বেঁচে থাকলেই হবে না, খাওয়া-দাওয়ার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

ডিম হল প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। অতএব, সকালের খাবারে অমলেট খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। চাইলে এতে পছন্দের কিছু সবুজ শাকসবজি, যেমন পালং শাক, ব্রকলি, বেল মরিচ ইত্যাদি যোগ করা যেতে পারে যা এটিকে আরও পুষ্টিকর করে তুলবে।

ওটমিল

ওটস পুরো শস্যের বিভাগে আসে, এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে খুব সহায়ক। এতে কিছু পছন্দ মতো শুকনো ফল যেমন বেরি বা বাদাম, আখরোট যোগ করতে পারেন।

মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলু অল্প কার্বস খাবার হিসাবে সেরা বিকল্প। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবারও থাকে। এতে কম কার্বোহাইড্রেট ও উচ্চ ফাইবার রয়েছে যার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। অতএব, এটি সিদ্ধ করে হালকা লবণ, চাট মশলা এবং দই মিশ্রিত করে খাওয়া যেতে পারে।

অ্যাভোকাডো

অ্যাভোকাডোতে ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট পাওয়া যায়, যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। আপনি এটি ম্যাশ করতে পারেন এবং টোস্ট তৈরি করতে পারেন। এটি দিয়ে আপনি এটি দিয়ে সিদ্ধ ডিমের টপিংও তৈরি করতে পারেন, যা আরও বেশি স্বাস্থ্যকর।

ইডলি

ইডলি একটি দক্ষিণ ভারতীয় খাদ্য যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব উপকারী। তাই সকালের খাবার হিসাবে ইডলি ও চিনাবাদামের চাটনি খেলে অত্যন্ত উপকার পাওয়া যায়।

চিয়া বীজ পুডিং

চিয়া বীজে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা এটিকে খুব স্বাস্থ্যকর খাবারের আইটেম করে তোলে। এর পুডিং তৈরি করতে নিয়মিত দুধের পরিবর্তে বাদামের দুধ ব্যবহার করতে হবে।

(Feed Source: hindustantimes.com)