তামিলনাড়ু-মুম্বইয়ের ম্যাচে সকলের নজর ছিল শ্রেয়স আইয়ারের (Shreyas Iyer) দিকে। বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন তারকা ব্যাটার। শ্রেয়সের ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। সেখানে ব্যাট হাতে তারকা মিডল অর্ডার ব্যাটার কেমন পারফর্ম করেন, সেইদিকে সকলের নজর ছিল। কিন্তু ডাহা ব্যর্থ তিনি। মাত্র তিন রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। ১০৬ রানে সাত উইকেট হারিয়ে যখন চাপে মুম্বই, ঠিক তখনই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেন শার্দুল।
মাত্র ৮৯ বলে শতরান পূরণ তারকা অলরাউন্ডার। ছক্কা হাঁকিয়েই নিজের শতরান পূরণ করেন তিনি। ১০৫ বলে ১০৯ রানের ইনিংস খেলে তিনি আউট হন। শার্দুল বাদে গত ম্যাচে ঐতিহাসিক শতরান হাঁকানো তনুষ কোতিয়ানও ফের একবার ১০ নম্বরে নেমে ব্যাট হাতে নজর কাড়লেন। তিনি ৭৪ রানে অপরাজিত রয়েছেন। ইতিমধ্যেই তুষার দেশপাণ্ডের সঙ্গে তাঁর পার্টনারশিপ কিন্তু ফের একবার ৫০ রানের গণ্ডি পার করেছে। তুষারের সংগ্রহ ১৭।
দিনশেষে মুম্বইয়ের স্কোর নয় উইকেটের বিনিময়ে ৩৫৩ রান। মুম্বইয়ের হয়ে তরুণ মুশির খান ৫৫ রান করেন। তবে অধিনায়ক অজিঙ্ক রাহানেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ। তিনি ১৯ রান করেই সাজঘরে ফেরেন। পৃথ্বী শয়ের সংগ্রহ পাঁচ। মুম্বই আপাতত ম্যাচে ২০৭ রানে এগিয়ে। বল হাতে তামিলনাড়ুর তারকা স্পিনার সাই কিশোর ছয়টি উইকেট নিয়েছেন।
আরেক সেমিফাইনালে বিদর্ভের ১৭০ রানের জবাবে মন্ত্রীর শতরানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে মধ্যপ্রদেশ ম্যাচে ৬৯ রানে এগিয়ে রয়েছে। মন্ত্রী শতরান হাঁকালেও, মধ্যপ্রদেশের অন্য কোনও ব্যাটার অর্ধশতরানের গণ্ডিও পার করতে পারেনি। কেকেআর তারকা বেঙ্কটেশ আইয়ার শূন্য রানে আউট হন। ফলে ২৫২ রানেই গুটিয়ে যায় মধ্যপ্রদেশের প্রথম ইনিংস। যশ ঠাকুর এবং উমেশ যাদব তিনটি করে উইকেট নেন। দিনের শেষবেলায় দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দিনশেষে বিদর্ভের স্কোর ১৩। চার ওভারের খেলাতেই আবেশ খানের বলে দুই রানে এলবিডব্লু হয়ে সাজঘরে ফেরেন অর্থব তাইডে।
(Feed Source: abplive.com)