Helmet Tips for Safe Ride: নিজে মর্গে না ঢুকতে চাইলে আগে হেলমেটের পোস্টমর্টেম করুন!

Helmet Tips for Safe Ride: নিজে মর্গে না ঢুকতে চাইলে আগে হেলমেটের পোস্টমর্টেম করুন!

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সড়ক নিরাপত্তা কোনও রসিকতা নয়, এবং এটিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদিও সবাই উচ্চ-মানের, ব্যয়বহুল রোড সেফটি গিয়ার কিনতে পারে না। যারা তাদের সুরক্ষা গিয়ারে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না তাদের ন্যুন্যতম কী কী দেখতে হবে হেলমেট কেনার সময়?

যদিও আজও হেলমেট কেনার ক্ষেত্রে খুব ভেবে হেলমেট কেনেন এমন মানুষ পাওয়া কঠিন।

হেলমেট সম্পর্কে সচেতনতার অভাব এবং সেফটি নিয়ে প্রপার জ্ঞান না থাকা এই উদাসীনতার কারণ। বাইকারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফুলফেস সার্টিফায়েড হেলমেটের কোনও বিকল্প নেই।

আউটার শেল: হেলমেটের বাইরের দিকে যে শক্ত খোল থাকে, সেটাই আউটার শেল। এই শেল ভালো হওয়া জরুরি। চার ধরনের ম্যাটেরিয়াল দিয়ে এই শেল তৈরি হয়। এর মধ্যে রয়েছে প্লাস্টিক, কার্বন ফাইবার, পলি কার্বনেট ও ট্রাই কম্পোজিট।

ইপিএস লাইনার: হার্ড শেল এবং কমফোর্ট লাইনারের মাঝখানে যে পার্টটি থাকে, এর নাম ইপিএস লাইনার। ইপিএস লাইনার যত ভালো হবে শক বা আঘাতের ইমপ্যাক্ট তত ভালো এবজর্ভ হবে।

কমফোর্ট লাইনার বা প্যাডিং: ইপিএস লাইনারের নিচে থাকে ফোম ও কাপড়ের তৈরি কমফোর্ট লাইনার। সঙ্গে দুই দিকে থাকে চিকপ্যাড। এই লাইনার ফিটিং ও চিকপ্যাড ভালো হলে, হেলমেট কমফোর্টেবল হবে।

এয়ার ভেন্টস: হেলমেটে এয়ার সার্কুলেশনের জন্য ভেন্টস ও এগজস্ট থাকে। এই ভেন্ট বেশি এবং সাইজে বড় হলে এয়ারফ্লো ভালো হয়।

ভাইজার গ্লাস: সামনের উইন্ডশিল্ড হিসেবে কাজ করে ভাইজার গ্লাস। এই গ্লাস অপ্টিক্যালি কারেক্ট হবে। স্ক্র‍্যাচ রেজিস্ট্যান্ট হওয়াও জরুরি।

চিনবার: থুতনির সামনের অংশের প্রোটেকশন দেয় চিনবার। এটাও ফুলফেস হেলমেটের জরুরি পার্ট। ভালো হেলমেটের চিনবারের সঙ্গে চিন কার্টেন থাকে।

রিটেনশন সিস্টেম: রিটেনশন সিস্টেমে নাইলন স্ট্র‍্যাপ এবং এক জোড়া ডি-রিং (D-Ring) থাকে। তবে কুইক রিলিজ বাকল (Buckle)-এর ব্যবহারও হয়। কিন্তু ডি-রিং সিস্টেম বেশি নিরাপত্তা দেয়।

স্পয়লার: বেটার এরোডায়নামিকের জন্য হেলমেটগুলোতে স্পয়লার (Spoiler) থাকে।

(Feed Source: zeenews.com)