IAS অফিসার ভারুচ কালেক্টরের 10 তম মার্কশিট, গণিতে 36 নম্বর এবং ইংরেজিতে 35 নম্বর শেয়ার করেছেন

IAS অফিসার ভারুচ কালেক্টরের 10 তম মার্কশিট, গণিতে 36 নম্বর এবং ইংরেজিতে 35 নম্বর শেয়ার করেছেন

‘কোন ডিগ্রি নেই, মেধা কিছু যায় আসে না’, দশম বোর্ডে গণিতে 36 নম্বর এবং ইংরেজিতে 35 নম্বর ছিল, আজ তারা সংগ্রাহক

আইএএস অফিসার 10 তম মার্কশিট: আজকাল অনেক রাজ্যে বোর্ডের ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে। এই শিশুদের মধ্যে কেউ তাদের সাফল্যের পতাকা ওড়াচ্ছে, আবার কেউ তাদের ব্যর্থতায় হতাশ। এই দুর্দশা দূর করতে কারো কারো মনে আত্মহত্যার মতো বাজে চিন্তা আসতে শুরু করলেও পরীক্ষায় খারাপ ফলাফল ক্যারিয়ারের সব দরজা বন্ধ করে দেয় না। এর একটি উদাহরণ দিচ্ছেন গুজরাটের ভারুচ জেলার কালেক্টর তুষার সুমেরা, যার গল্প অনেক লোকের জন্য খুব অনুপ্রেরণামূলক প্রমাণিত হতে পারে।

এছাড়াও পড়ুন

এখানে ছবি দেখুন

ইন্টারনেটে এক আইএএস অফিসারের টুইট আজকাল প্রচুর শিরোনাম হচ্ছে। আসলে, আইএএস অফিসার অবনীশ শরণ তার টুইটে লিখেছেন, ‘ভারুচের কালেক্টর তুষার সুমেরা তার দশম মার্কশিট শেয়ার করার সময় লিখেছেন যে তিনি দশম তে মাত্র পাসিং মার্কস পেয়েছেন। তার 100 নম্বর পেয়েছে ইংরেজিতে 35, গণিতে 36 এবং বিজ্ঞানে 38 নম্বর। শুধু পুরো গ্রামেই নয়, ওই স্কুলে বলা হয়েছিল তারা কিছুই করতে পারবে না।

টিভি দেখে পেশাদারের মতো ‘ড্রামস’ বাজিয়ে ৩ বছরের শিশুর প্রতিভা দেখে আপনিও হতবাক হয়ে যাবেন

10 তম নম্বর থেকে, আপনি ভবিষ্যতে সফল না ব্যর্থ হবেন কিনা তা ঠিক করা যায় না। ভারুচের কালেক্টর তুষার সুমেরা আইএএস অফিসার অবনীশ শরণের এই টুইটের জবাব দিয়ে রি-টুইট করে লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ স্যার।’ আমাদের জানিয়ে দেওয়া যাক যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ভারুচের উৎকর্ষ পাহাড় অভিযানের অধীনে তুষারের কাজের প্রশংসা করেছেন।

আইএএস অবনীশ শরণের এই টুইটে সমস্ত ব্যবহারকারীরা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এই পোস্টটি লেখার সময় পর্যন্ত, 12.5 হাজারেরও বেশি মানুষ এই পোস্টটি লাইক করেছেন, যখন 2200 জনেরও বেশি মানুষ এই পোস্টটি পুনরায় টুইট করেছেন। একজন ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘ডিগ্রী নয়, প্রতিভা গুরুত্বপূর্ণ।’ একই সঙ্গে আরেক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ক্ষমতা মার্ক, গ্রেড বা র‍্যাঙ্ক নির্ধারণ করে না।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘অধ্যবসায় থাকলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।’

(Source: ndtv.com)