জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ‘মেডিক্য়াল কলেজেই যদি চিকিত্সকদেরই নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে বাবা-মায়ের মেয়েদের কীভাবে বাইরে পড়তে পাঠাবেন? আরজি কর কাণ্ডে এবার সরব রাহুল গান্ধী। তাঁর মতে, ‘হাথরাস থেকে উন্নাও এবং কাটুয়া থেকে কলকাতা নারীর নির্যাতনের ঘটনা বেড়ে চলেছে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল ও সমাজ প্রতিটি স্তরে এই বিষয়ে গুরুত্ব সহকার আলোচনা হওয়া দরকার’।
আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল গোটা দেশ। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তরুণী চিকিত্সককে ধর্ষণ ও খুনের তদন্তে নেমেছে সিবিআই। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। খুন ও ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়েছে দিল্লিতে।
এক্স হ্য়ান্ডেলে রাহুল লিখেছেন, ‘আমি নির্যাতিতার পরিবারে পাশে আছি। যেকোনও মূল্য়েই তাঁদের ন্যায়বিচার পাওয়া উচিত এবং দোষীদের এমন শান্তি হওয়া উচিত, যাতে সমাজের কাছে সেটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে’। তাঁর প্রশ্ন, ‘নির্ভয়াকাণ্ডের পর যে কড়া আইন তৈরি করা হয়েছে, সেই আইনও কেন এই ধরণের অপরাধ রুখতে ব্যর্থ হচ্ছে’?
कोलकाता में जूनियर डॉक्टर के साथ हुई रेप और मर्डर की वीभत्स घटना से पूरा देश स्तब्ध है। उसके साथ हुए क्रूर और अमानवीय कृत्य की परत दर परत जिस तरह खुल कर सामने आ रही है, उससे डॉक्टर्स कम्युनिटी और महिलाओं के बीच असुरक्षा का माहौल है।
पीड़िता को न्याय दिलाने की जगह आरोपियों को…
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) August 14, 2024
এৃর আগে, যেদিন নিহত চিকিত্সকের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী, সেদিন আরজিকর কাণ্ডে সোচ্চার হন প্রিয়াঙ্কার গান্ধী। কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেত্রী লেখেন, ‘আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে একজন শিক্ষানবিশ চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মর্মান্তিক। কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা দেশে একটি বড় সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। আমি রাজ্য সরকারের কাছে এই বিষয়ে দ্রুত এবং কঠোরতম পদক্ষেপ গ্রহণ করার আবেদন জানাচ্ছি। নিহত ওই চিকিৎসকের পরিবার এবং তাঁর সহকর্মীদের ন্যায়বিচারের দাবি নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি’।
(Feed Source: zeenews.com)