কন্যা নাতাশা এবং তানিয়া মমতাজের চেয়ে কম সুন্দরী নয়, ছবি ভাইরাল, ভক্তরা বলবেন- অত্যাশ্চর্য

কন্যা নাতাশা এবং তানিয়া মমতাজের চেয়ে কম সুন্দরী নয়, ছবি ভাইরাল, ভক্তরা বলবেন- অত্যাশ্চর্য

নয়াদিল্লি:

ষাটের দশকের শেষ থেকে সত্তর দশক পর্যন্ত একজন অভিনেত্রী খুব দ্রুত তার সৌন্দর্য দিয়ে পুরো চলচ্চিত্রের পর্দা আলোকিত করে ফেলেন। রাজেশ খান্নার সাথে তার জুটি এতটাই শক্তিশালী ছিল যে তাদের উভয়ের নামই বক্স অফিসে দীর্ঘ সময় ধরে বেজেছিল। শুধু রাজেশ খান্না কেন ধর্মেন্দ্র, শাম্মী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহার মতো অনেক অভিনেতার সঙ্গে কাজ করেছেন? নিজের সৌন্দর্য, অভিনয় ও নাচের জোরে এই অভিনেত্রী সেই সময়ে বলিউডের চূড়ায় পৌঁছেছিলেন। এই অভিনেত্রী মমতাজ। যিনি চলচ্চিত্র জগত থেকে অনেক আগেই দূরে সরে গিয়েছিলেন। পর্দায় মমতাজকে যতটা সুন্দর দেখায়, সৌন্দর্যে তার থেকে অনেক এগিয়ে তার মেয়ে নাতাশা।

বিদেশে পড়াশোনা করেছেন

মুমতাজ চলচ্চিত্র নির্মাতা ময়ুর মাধবানিকে বিয়ে করেন। দুজনেরই দুই মেয়ে। একজনের নাম নাতাশা মাধবানি এবং অন্যজনের নাম তানিউ মাধবানি। দুজনের বড় মেয়ে নাতাশা মাধবনি। নাতাশা মাধভানির জন্ম ইংল্যান্ডে। তার বেশির ভাগ সময়ও কেটেছে দেশের বাইরে।

বাবা-মায়ের মতো নাতাশা মাধবানীরও ফিল্মি জগতে বিশেষ আগ্রহ ছিল না। তিনি সবসময় চলচ্চিত্রের লাইমলাইট থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেন। সৌন্দর্যে মমতাজকেও হার মানায় নাতাশা সিধওয়ানি। ফিটনেসও তাদের উত্তর নয়। তা সত্ত্বেও লাইট ক্যামেরা অ্যাকশনের জগত বেছে নেননি তিনি।

মমতাজ
ছবির ক্রেডিট: মমতাজ

বিয়ে করেছেন এই অভিনেতাকে

নাতাশা সিধওয়ানি হয়তো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি নিজেই বেছে নেননি। কিন্তু সারাজীবনের সঙ্গী হিসেবে বেছে নেন একজন মাত্র অভিনেতাকে। ফারদিন খানের সাথে তার বিয়ে হয়েছিল। ফারদিন খান চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং প্রযোজক ফিরোজ খানের ছেলে এবং একজন অভিনেতাও। তারা দুজনেই 14 ডিসেম্বর 2005 সালে বিয়ে করেন এবং একে অপরের হয়ে যান। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। বড় মেয়ে ডায়ানি ইসাবেলা খান এবং এক ছেলে আজারিয়াস ফারদিন খান।

(Feed Source: ndtv.com)