দার্জিলিঙের কাছেই ঘুরে আসুন বাঁশবাড়ি, দক্ষিণের দহনের জ্বালা মিটিয়ে দেবে নিমেষে

দার্জিলিঙের কাছেই ঘুরে আসুন বাঁশবাড়ি, দক্ষিণের দহনের জ্বালা মিটিয়ে দেবে নিমেষে

 

 

দার্জিলিঙের কাছেই বাঁশবাড়ি

রঙ্গিত নদীর পাড়ে বাঁশবাড়ি। দার্জিিলং থেকে কাছেই এই পর্যটন কেন্দ্র। চারপাশে প্রকৃতির ছোঁয়া। ঘুম থেকে যেতে হয় বাঁশবাড়ি। শিলিগুড়ি থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে। ঘুম থেকে বিজন বাড়ি হাসপাতাল পেরিয়ে যেতে হয় বিজনবাড়িতে। চারিদিকে অপার নির্জনতা। এবং জঙ্গল। দার্জিলিং থেকে ২৯ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বাঁশবাড়ি। প্রকৃতিক কোলে ছোট ছোট কটেজ। প্রকৃতির নির্জনতার মাঝে মন ভরে যাবে সকলেন।

 

চা-বাগানের শোভা

বাঁশবাড়ি যেতে পড়বে চা বাগান। চা বাগানের মাঝ িদয়ে সরু পিচের রাস্তা মন ভরিয়ে দেবে সকলকে। সেখানে বুকিং থাকলে হোটেলের গাড়ি চলে যাবে আপনাকে আনতে। আগে থেকে শুধু জানিয়ে দিতে হবে। ছোট্ট গ্রামের চারপাশে ছোট ছোট কটেজ করে পর্যটকদের থাকা ব্যবস্থা করা হয়েছে। উঁচু বাঁশের মাচার উপর ছোট ছোট কটেজ। দূরে পাহাড় আর রঙ্গিত নদীর বয়ে চলা মন ভরিয়ে দেবে। অসংখ্য পাখির আনাগোনা রয়েছে এখানে। প্রকৃতি যেন উজার করে দিয়েছে সব সৌন্দর্য।

 

কীভাবে যাবেন

শিলিগুড়ি থেকে বাঁশবাড়ির দূরত্ব ৮৫ কিলোমিটার। আবার দার্জিলিং থেকে বাঁশবাড়ির দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। দার্জিলিং থেকে যেতে সময় লাগে ঘণ্টা দেড়েক। যাঁরা ট্রেকে যেতে চান তাঁরা হেঁটেই যেতেপারেন। পাকদণ্ডীর রাস্তা রয়েছে সেখানে। আর শিলিগুড়ি থেকে যেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। ছোট গাড়িতে ভাড়া ৪০০০ টাকা। আর বড় গাড়ির ক্ষেত্রে ৪৫০০ – ৫০০০ টাকা। আবার বিজন বাড়ি থেকেও জিপে যাওয়া যায় বাঁশবাড়ি।

 

তীব্র দহন থেকে রেহাই

গরমের তীব্রতা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই উত্তরবঙ্গে পাড়ি দিচ্ছেন। ২ মে থেকে রাজ্যে গরমের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া কিন্তু এখন ভীষণ ভাল। তাই বাঁশবাড়ি অনেকেরই বেড়ানোর আদর্শ জায়গা হয়ে উঠতে পারে। তবে এখানে হোটেেল থাকতে গেেল করোনা টিকার দুটি ডোজের সার্টিফিকেট নিয়ে যেতে হবে। সেই সার্টিফিকেট নিয়ে গেেল তবেই বুকিং দেওয়া হবে সেখানে।

(Source: oneindia.com)