Ranya Rao | BJP MLA vulgar remark: ‘শরীরের যেখানে যত ফুটো, সবেতে সোনা গুঁজে…’ অভিনেত্রীকে নোংরা আক্রমণ বিজেপি বিধায়কের!

Ranya Rao | BJP MLA vulgar remark: ‘শরীরের যেখানে যত ফুটো, সবেতে সোনা গুঁজে…’ অভিনেত্রীকে নোংরা আক্রমণ বিজেপি বিধায়কের!

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ‘শরীরের যেখানে যত ফুটো আছে, সবখানে সোনা ঠুসে গুঁজেছিল। শরীরের সব ফুটোয় সোনা লুকিয়ে পাচার করছিল!’ সোনা পাচার করতে গিয়ে ধরা পড়া কন্নড় অভিনেত্রী রান্যা রাওকে এমনই নোংরা, কুরুচিকর ভাষায় আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিজেপি বিধায়ক। একইসঙ্গে বিজাপুর শহরের বিজেপি বিধায়ক বাসনগৌড়া পাতিল ইয়াতনালের দাবি, রাজ্যের মন্ত্রীরাও এই সোনা পাচারের সঙ্গে যুক্ত। তিনি তা বিধানসভায় প্রমাণ করে দেবেন।

উল্লেখ্য, ১২ কোটি টাকা মূল্যের ১৪.২ কেজি সোনা নিয়ে বেঙ্গালুরু কেম্পেগোওদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ধরা পড়েন অভিনেত্রী রান্যা রাও। পোশাকে লুকিয়ে সোনা পাচার করছিলেন তিনি। এখন অভিনেত্রী মেয়েকে সোনা পাচারে সাহায্য কি সাহায্য করেছিলেন ডিজিপি পুলিস-বাবা? পুলিসের স্টিকার দেওয়া গাড়ি ব্যবহার করেই কি বিমানবন্দরের সিকিওরিটির চোখ এড়িয়েছিলেন রান্যা? এয়ারপোর্ট প্রোটোকলকে কীভাবে ফাঁকি দেন? বাবা পুলিসে থাকার সুবিধা কীভাবে ‘অপব্যবহার’ করেন সোনা পাচারের ‘রানি’ রান্যা? তা জানতেই রান্যার পুলিস-বাবা, কর্নাটকের ডিজিপি কে রামচন্দ্র রাওয়ের বিরুদ্ধেও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কর্নাটক সরকার।

ডিজিপি কে রামচন্দ্র রাওয়ের সৎমেয়ে রান্যা। তিনি যদিও দাবি করেছেন যে, মেয়ের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ নেই। ৪ মাস আগে বিয়ে করেন রান্যা। আর তারপর থেকেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। সেই দাবি কতটা সঠিক। তা খতিয়ে দেখতে চান তদন্তকারীরা। কারণ গোয়েন্দারা মনে করছেন, বাবা রাজ্যের ডিজিপি হওয়ায় খুব সহজেই সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে সিকিওরিটির চোখ এড়ান রান্যা।

রান্যার ঘন ঘন মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া অভিনেত্রীকে তদন্তকারীদের সন্দেহের তালিকায় নিয়ে আসে। তারপর যখন তাঁরা দেখতে পান, ১৫ দিনের মধ্যে ৪ বার দুবাই গিয়েছেন রান্যা, তখনই তাঁরা অ্যাকশন নেন। বর্তমানে পুলিসি হেফাজতে রয়েছেন সোনা পাচারকারী কন্নড় অভিনেত্রী।

(Feed Source: zeenews.com)