
দামের তুলনা:
সাধারণ ভাবে একটি স্মল রোবোটিক টুল ডাউনলোড করা যেতে পারে। যা পণ্যের মূল্য তুলনা করতে পারে। ধরা যাক, ব্যবহারকারী একটি ই-কমার্স সাইটে কোনও জিনিসের দাম দেখছেন। এবার অন্যান্য নামীদামি ই-কমার্স সাইটে তার দাম কত, সেটার তুলনা করা যাবে। ফলে যারা কমে ওই একই জিনিস দিচ্ছে, তাদের থেকেই কেনা যেতে পারে। এর পাশাপাশি প্রাইস অ্যালার্টও সেট করতে পারেন ব্যবহারকারী।
ফ্রি শিপিং:
যারা শিপিং ফেসিলিটি প্রদান করে, সেই সমস্ত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের উপর সব সময় নজর রাখতে হবে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা মিনিমাম অর্ডার ভ্যালুর ক্যাপ রাখে। যার ফলে ব্যবহারকারীর বাজেট বাড়ানো ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। এটা কাটিয়ে উঠতে তাঁরা নিজেদের মেম্বারশিপ আপগ্রেড করতে পারেন।
রিভিউ পড়ে নেওয়া:
গিফট, ক্যুপন এবং ডিসকাউন্ট সংক্রান্ত বিষয়ে রিভিউ পড়ে নিতে হবে। বেশিরভাগ ক্রেতা নির্দিষ্ট সাইট থেকে কেনাকাটা করার প্রতি আকৃষ্ট হন। কারণ তারা ফ্রি গিফট, ক্যুপন এবং ডিসকাউন্ট দেয়। কিন্তু অন্যান্য সাইটে একই প্রোডাক্টের ডিসকাউন্ট প্রাইসের তুলনা করলে সেই সমস্ত গিফট, ক্যাশব্যাক ও ক্যুপন আকর্ষণীয় বলে মনে হবে না। আর বেশিরভাগ সময়ই ফ্রি গিফটের কোনও উপযোগিতা থাকে না।
এক্সচেঞ্জ অফার:
আবার একাধিক ই-কমার্স মার্চেন্ট গ্রাহকদের জন্য এক্সচেঞ্জ অফার প্রদান করে। সেখানে তাঁরা পুরনো প্রোডাক্ট বদলে নতুন নিতে পারেন। আর ব্যবহারকারীর পণ্যটি অফারের জন্য যোগ্য কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। এই ধরনের অফার ট্র্যাক করার ভাল উপায় হল, নিউজলেটার সাবস্ক্রিপশন নিয়ে রাখা।
রিওয়ার্ড পয়েন্টের দিকে নজর:
রিওয়ার্ড পয়েন্ট কিন্তু জরুরি। একটু সচেতন হলে ব্যবহারকারী অতিরিক্ত রিওয়ার্ড পয়েন্ট লাভ করতে পারেন। একাধিক অনলাইন পোর্টালের ই-ভাউচারের প্রেক্ষিতে সেই সমস্ত পয়েন্ট রিডিম করা যাবে।
সেভিং স্ট্র্যাটেজি অবলম্বন:
কখনও কখনও মানুষ একটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কে রেজিস্টার করেন। আর সমস্ত জিনিস যে অ্যাকাউন্ট থেকে কেনেন, তা প্রায় প্রত্যেকটি ডিলে ক্যাশব্যাক অফার করে। ফলে প্রতিটা কেনাকাটার উপর এভাবেই টাকা সঞ্চয় করা সম্ভব।
অ্যাডিশনাল অফার:
সময়ে সময়ে ডিসকাউন্ট কিংবা ক্যাশব্যাক হিসেবে বেশিরভাগ ই-কমার্স মার্চেন্ট ক্রেডিট অথবা ডেবিট কার্ড স্পেসিফিক অফার প্রদান করে। যা ব্যবহারকারীর অর্থ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে।
(Feed Source: news18.com)