এত মৃত্যুর পরও ফেরেনি হুঁশ, বর্ষায় শহরে কোথাও খোলা তার, কোথাও জয়েন্টবক্স !

এত মৃত্যুর পরও ফেরেনি হুঁশ, বর্ষায় শহরে কোথাও খোলা তার, কোথাও জয়েন্টবক্স !

পার্থপ্রতিম ঘোষ, অরিত্রিক ভট্টাচার্য ও প্রবীর চক্রবর্তী : শিক্ষিকার বাড়িতে যাওয়ার পথে হাফিজ মহম্মদ ইশাক রোডে রবিবার সন্ধেয় যেখানে দুর্ঘটনা (child due to electrocution)হয়, তার থেকে কয়েকশো মিটার দূরে, কার্যত মরণফাঁদ হয়ে রয়েছে। লাইনপোস্টটি যেমন হেলে রয়েছে, তেমনি রয়েছে খোলা তার।
‘ ঠিকঠাক মেনটেন হয় না ‘ 
স্থানীয় বাসিন্দা, রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানালেন,  এখানে তারগুলি ঠিকঠাক মেনটেন করা হয় না। একটু বৃষ্টি হলেই জল জমে। নিকাশি ব্যবস্থাও ঠিকঠাক মেনটেন হয় না।  
কোনও বাতিস্তম্ভে খোলা তার রাখা যাবে না। মেয়রের এই নির্দেশের পরও কলকাতার রিচি রোডে দেখা গেল একই রকম ছবি! খোলা পড়ে  রয়েছে ত্রিফলার জয়েন্ট বক্স।  রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতেও বাতিস্তম্ভে খোলা তার। ওত পেতে রয়েছে বিপদ, দিকে দিকে। কোথাও খোলা তার, কোথাও খোলা বিদ্যুতের বক্স। রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতেও বাতিস্তম্ভে খোলা রয়েছে জয়েন্টবক্স! বাসিস্তম্ভের গা ঘেঁসে, ফুটপাত দিয়ে যাতায়াত করছেন সাধারণ মানুষ।

উত্তরেও একই ছবি 
পথচারী কৌশিক বণিক জানালেন, সরকারের দেখা উচিত এই বিষয়গুলি দেখা। একদম খোলা অবস্থায় জয়েন্টবক্স, তার, রয়েছে। তাঁর দাবি, এমন একটা অনলাইন ব্যবস্থা করা উচিত, মানুষ যেখানে জানাতে পারে। 
একই ছবি EM বাইপাস সংলগ্ন মেট্রোপলিটনে। বাতিস্তম্ভের জয়েন্টবক্স থেকে বিপজ্জনকভাবে তার বাইরে চলে এসেছে।

উত্তর কলকাতার সুকিয়া স্ট্রিটে APC রোডের উপরও, খোলা ত্রিফলা বাতিস্তম্ভের জয়েন্টবক্স! এর কি কোনওদিন শেষ হবে?