
দিল্লি-এনসিআর ভ্রমণকারীদের জন্য, এই নিবন্ধে আমরা আপনাকে সপ্তাহান্তে ভ্রমণ সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যেখানে আপনি আপনার পরিবার বা বন্ধুদের সাথে বেড়াতে যেতে পারেন। আপনি যদি একটি নতুন অবস্থানও খুঁজছেন, তাহলে আপনি আপনার পরিবার বা বন্ধুদের সাথে গুরুগ্রামে অবস্থিত সুলতানপুর জাতীয় উদ্যান দেখার পরিকল্পনা করতে পারেন। এই নিবন্ধে আমরা আপনাকে গুরুগ্রামের সুলতানপুর জাতীয় উদ্যান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেব। এখানে আপনি কীভাবে এই অবস্থানে পৌঁছাতে পারেন এবং টিকিটের মূল্য কী তা সম্পর্কিত সমস্ত প্রধান তথ্য জানতে সক্ষম হবেন।
সুলতানপুর জাতীয় উদ্যানের সময়
সুলতানপুর জাতীয় উদ্যান সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। দেরী সন্ধ্যায় এখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে ভুল করবেন না, কারণ এটি 4 টায় বন্ধ হয়ে যায়। আপনি যদি এখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে 4 টার আগে চলে আসুন।
টিকিটের মূল্য
এই পার্কে প্রবেশ মূল্য কম, তাই আপনি প্রতি সপ্তাহান্তে সময় কাটাতে আপনার পুরো পরিবার নিয়ে এখানে যেতে পারেন। জনপ্রতি টিকিটের মূল্য 50 টাকা। 3 বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য কোনো টিকিটের মূল্য নেই।
সুলতানপুর জাতীয় উদ্যান কোথায় অবস্থিত?
এই জাতীয় উদ্যানটি হরিয়ানার গুরুগ্রাম জেলার ফারুখনগরে অবস্থিত। মনে রাখবেন পার্কটি ফররুখনগরের কাছে সুলতানপুর গ্রামে। এটি গুরুগ্রাম-ঝাজ্জর হাইওয়েতে, গুরুগ্রাম শহর থেকে প্রায় 15 কিলোমিটার দূরে। দিল্লি থেকে ধৌলা কুয়ানের দূরত্ব প্রায় 40 কিলোমিটার। এই জায়গাটি আপনার সঙ্গীর সাথে দেখার জন্য সেরা।
সুলতানপুর জাতীয় উদ্যানের বিশেষত্ব কী?
হরিয়ানা সরকার এই সেক্টরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করেছে। রুট প্রশস্ত করার পাশাপাশি এখানে চারটি নতুন নলকূপ বসানো হয়েছে। এর পাশাপাশি পাখিদের আকৃষ্ট করতে গাছ-গাছালি ও ছোট ছোট টিলাও প্রস্তুত করা হয়েছে। এই জায়গায় আপনি তোতা, হুপু, বেগুনি সানবার্ড, ময়না, হাঁস, আঁকা সারস এবং সাদা আইবিসের মতো অনেক প্রজাতির পাখি দেখতে পাবেন।
এখানে আপনি ই-রিকশার সুবিধাও পাবেন, যেটিতে আপনি পার্কে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
– সব জায়গায় বোর্ড লাগানো হয়েছে, যাতে পাখিদের নিয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
– এখানে ছোট রেস্তোরাঁও রয়েছে, যেখানে আপনি খাবার উপভোগ করতে পারেন।
– একটি ছোট জলের লেক আছে, যেখানে আপনি অনেক পাখি বসে দেখতে পাবেন।
(Feed Source: prabhasakshi.com)
