সবুজ পাহাড়-ঝরনায় ঘেরা অপরূপ নোয়াপাড়া, মহানদী পাড়ে পশ্চিম ওড়িশা হাতছানি দিচ্ছে

সবুজ পাহাড়-ঝরনায় ঘেরা অপরূপ নোয়াপাড়া, মহানদী পাড়ে পশ্চিম ওড়িশা হাতছানি দিচ্ছে

বর্ষার ছুটিতে বেরিয়ে আসুন নোয়াপাড়া

পশ্চিম ওড়িশার নোয়াপাড়া। যেতে হয় সম্বলপুর হয়ে। নোয়াপাড়ার সৌন্দর্য অপরিসীম। সবুজ পাহাড়, ঝরনা, বর্ষার ভরা মহানদী মন ভরিয়ে দেবে। ওড়িশা বলতেই যাঁরা ভাবেন পুরী ছাড়া আর কিছু েনই তাঁদের কাছে একেবারে নতুন ডেস্টিনেশন এটি। ঘরের কাছে যাবে বলে ওড়িশার লোনাভলা। বর্ষাতে আরো মনোরম এই নোয়াপাড়া। জন্মাষ্টমীর তিন দিনের ছুটিতে অনায়াসেই বেড়িয়ে আসতে পারেন এই নোয়াপাড়া থেকে।

কীভাবে যাবেন

কীভাবে যাবেন

আগে থেকে একটু ট্রেনের টিকিট কেেট রাখতে হয়। রাতে হাওড়া স্টেশন থেকে সম্বলপুর এক্সপ্রেসে চড়তে হবে। ঝাড়সুগুড়া পেরিয়ে সম্বলপুর। সম্বলপুরে সকাল সকালই ট্রেন নামিয়ে দেবে। তারপরে সোজা চলে আসুনস্টেশনের বাইরে সেখানে একাধিক গাড়ি পাওয়া যায়। আগে থেকে বুক করে রাখতে পারেন আবার সেখান থেকে দরদাম করে গাড়ি ভাড়া করে নিতে পারেন। গাড়িেত কড়ে সড়ক পথে সোজা নোয়াপাড়া। সেখানে যাওয়ার পথই মুগ্ধ করবে পর্যটকদের। গাড়ি থামিয় দেখতে বাধ্য হবেন সেখানকার সৌন্দর্য।

কী কী রয়েছে দেখার

কী কী রয়েছে দেখার

নোয়াপাড়া মােনই সবুজ পাহাড়, ঝরনা আর নদী। বর্ষার জল পেয়ে আরও সবুজ হয়ে উঠেছে চারপাশ। নোয়াপাড়ায় রয়েছে গোধাস ওয়াটার ফল। যাকে বলা হয় জোড়া ঝরনা। বর্ষায় তার সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। নোয়াপাড়া থেকে সেখানে যেতে সময় লাগে ১ ঘণ্টা। সেই পথও কেটে যাবে সৌন্দর্য দেখতে দেখতে। সেই গোধাস ওয়াটার ফলের কাছেই আবার রয়েছে একটা শিব মন্দির। শ্রাবণমাসে সেখানেভক্তরা ভিড় করেন।

পাটোরা জলাধার

পাটোরা জলাধার

নোয়াপাড়ার কাছেই রয়েছে পাটোরা জলাধার। তার আগে দেখে িনতে পারেন যোগেশ্বর মন্দির। পাহাড়ের উপরে রয়েছে এই যোগেশ্বর মন্দির। শ্রাবণ মাসে এখানে ভিড় করেন পূন্যার্থীরা। মন্দির থেকেই দেখা যায় জলাধার। সেটা দেখতে আরও সুন্দর। মন্দির থেকে বেরিয়ে কাছেই একটা পার্ক রয়েছে। অসম্ভব সুন্দর পাটোরা ড্যাম। চারিদিকে সবুজ পাহাড় দিয়ে ঘেরা। িনমেষে কেটে যাবে কয়েকটা দিন।