২০ বছর পার, নেন না এক পয়সাও! মিলন মাস্টারের গল্পে চমকে উঠবেন
#বক্সিরহাট: সরকারি এই প্রাথমিক স্কুলের নাম মহিষকুচি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়। ভাইপোকে স্কুলে ভর্তি করানোর জন্য নিয়ে গিয়েছিলেন মৃত্যুঞ্জয় লাহিড়ী ওরফে মিলন লাহিড়ী। সেই সময় দেখেন স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে পাঁচশো কিন্তু, শিক্ষকের সংখ্যা চার এবং ক্লাস ঘরের সংখ্যা পাঁচ। খুব স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষকদের ওপর চাপ বড্ড বেশি। কথায় কথায় প্রধান শিক্ষক তারা প্রসাদ ভট্টাচার্য, মৃত্যুঞ্জয় বাবুর কাছে সহযোগিতা চেয়েছিলেন। মৃত্যুঞ্জয় বাবু তখন কিছু ছাত্র পড়িয়ে রোজগার করেন, পড়ানোই তার একমাত্র নেশা। তাই প্রধান শিক্ষকের ডাকে সাড়া দিতে তিনি…