সল্টলেক স্টেডিয়ামের মেট্রো স্টেশনের নিচে রমরমিয়ে ‘এই’ কাণ্ড, বড় বিপদের ইঙ্গিত

সল্টলেক স্টেডিয়ামের মেট্রো স্টেশনের নিচে রমরমিয়ে ‘এই’ কাণ্ড, বড় বিপদের ইঙ্গিত

কলকাতা: আগুনের স্তুপের ওপরেই কী দাঁড়িয়ে শহর?  প্রায়ই ভয়ানক অগ্নিকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটে। কোথাও প্রকাশ্যে চলছে রান্নার গ্যাস কেটে অটোতে কিংবা ছোট ছোট গ্যাস সিলিন্ডারে ভর্তির কাজ। কোথাও বা খোলা রাস্তার ধারে জনবহুল এলাকাতে গাড়ি থেকে পাইপ লাগিয়ে তেল চুরির কাজ চলছে। এ ব্যবসা বহু পুরনো দিন থেকে হয়ে আসলেও এর ভয়াবহতা প্রায়ই স্মরণ করিয়ে দেয় অতীতের অভিজ্ঞতাকে।

ইএম বাইপাসে ওপর সল্টলেক স্টেডিয়াম মেট্রো স্টেশনের নিচেই রমরমিয়ে গাড়ির তেল কাটার কাজ চলছে। সকাল থেকে শুরু হয়ে যায় গাড়ি থেকে ডিজেল পেট্রোল নামানোর কাজ। এই তেল চুরির সঙ্গে জড়িয়ে একেবারে কিশোর থেকে আরম্ভ করে বয়স্ক মানুষেরা।

তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে,  ‘‘ড্রাইভাররা গাড়ির ট্যাঙ্ক থেকে তেল নামিয়ে বিক্রি করে দিয়ে যায়। আমরা সেই তেল কিনে বিক্রি করি।’’ যদিও নিজেদের নাম কেউ প্রকাশ করতে চায়নি।  বেশ কয়েকজন ড্রাইভারের  দাবি , তাদের মাসিক বেতন অনেক কম। সেই বেতনে সংসার চলে না। তাই তারা গাড়ি থেকে তেল নামিয়ে, বিক্রি করে সংসার চালান।

নিজেদের পেট চালানোর অজুহাতে এই ধরণের অনৈতিক কাজকে সমর্থণ করানোর একটা মানবিক একটা দৃষ্টভঙ্গী টানার চেষ্টা চললেও ইএম বাইপাসের উপর মেট্রো স্টেশনের ঠিক নিচেই যেভাবে তেল কাটার কাজ চলছে। যদি কোন ভাবে আগুন ধরে যায়। তাহলে মেট্রোরেলের যথেষ্ট ক্ষতি হবে।

অন্যদিকে পাশাপাশি যে বস্তি রয়েছে, সে বস্তি গুলো পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে যেতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে প্রচুর মানুষ। এই ঘটনা শুধু ইএম বাইপাসের উপর নয় শহর কলকাতা বিভিন্ন জায়গায় একই ব্যবসা চলছে।ৎ তেল ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, ‘‘সবাইয়ের সঙ্গে সেটিং রয়েছে সবাই মান্থলি নিয়ে যায়।’’

(Feed Source: news18.com)