বিশ্বস্তরে ভারতের শক্তি দিন দিন বাড়ছে। যার একটি আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বহু প্রতীক্ষিত আমেরিকা সফরের আকারে দেখতে পাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী মোদির সফরের আগে, প্রধানমন্ত্রীর জন্য আমেরিকায় পুরোদমে প্রস্তুতি চলছে। ২১ জুন আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তবে অনেক দেশও এই সফরে বিপাকে পড়েছে এবং চীনকে প্রথম সারিতে দাঁড়াতে দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিডেনের বৈঠককে চীনের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিস্ফোরক ও সশস্ত্র গাড়ির সহ-উৎপাদন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিডেনের মধ্যে কথা হতে পারে। প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে যে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপযুক্ত জবাব দিতে বাইডেন ভারতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে চান। সে কারণেই এই বৈঠককে নিজেদের জন্য বড় হুমকি মনে করছে চীন।

তাইওয়ান থেকে আমেরিকান নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা

পিএম মোদির আমেরিকা সফরের আগে ড্রাগনের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে শঙ্কা আরও ঘনীভূত হয়েছে। বলা হচ্ছে, চীন যেকোনো সময় বড় ধরনের হামলা চালাতে পারে। তাইওয়ানে এই হামলা হতে চলেছে। আমেরিকা তাইওয়ানে বসবাসরত তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে তা থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুমান করা যায়। চীন তাইওয়ানে হামলা চালালে আমেরিকান নাগরিকরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছে বিডেন প্রশাসন। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ পরিস্থিতির আগেই তাইওয়ান থেকে আমেরিকান নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আমেরিকার আশঙ্কা, চীন যে কোনো সময় তাইওয়ানে হামলা চালাতে পারে। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফাঁস হওয়া গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও তাইওয়ানে হামলার কথা বলা হয়েছে।

পেন্টাগনের প্রতিবেদনেও উল্লেখ করা হয়েছে

দ্য মেসেঞ্জার ডটকম-এর বরাতে একজন সিনিয়র মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, অন্তত ছয় মাস ধরে তাইওয়ান থেকে আমেরিকান নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। গত কয়েক মাসে এর গতি বেড়েছে। পেন্টাগনের ফাঁস হওয়া গোয়েন্দা নথিতে আরও জানা গেছে যে চীনা বিমান বাহিনী যেকোনো সময় তাইওয়ানে বিমান হামলা চালাতে পারে। মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা সম্পর্কে বলা হয়েছে যে চীনের আক্রমণের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

(Feed Source: prabhasakshi.com)