‘নেতাজি থাকলে দেশভাগ হত না, জিন্নাহ বলেছিলেন…’, কোন ঘটনা তুলে ধরলেন অজিত ডোভাল? June 18, 2023 | No Comments জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘নেতাজি সেই সময়ে থাকলে দেশভাগ হত না। জিন্নাহ বলেছিলেন আমি একজন নেতাকেই মেনে নিতে পারি, আর তিনি নেতাজি।’ 1/5 দিল্লিতে আয়োজিত হল প্রথম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু মেমোরিয়াল লেকচার। অ্যাসোসিয়েটেড চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া, যাকে চোছ করে বলা হয় ‘অ্যাসোচ্যাম’ এর তরফে এই বিশেষ লেকচার আয়োজিত হয়। আর সেই লেকচারে শনিবার যোগদান করেন দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা তাঁর মন্তব্যে বলেন, দেশভাগ হত না যদি নেতাজি সেই সময় থাকতেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার এই মন্তব্য বহু দিক থেকে বেশ প্রাসঙ্গিক বলে মনে করা হচ্ছে। 2/5 অজিত ডোভাল তাঁর ভাষণে বলেন, নেতাজি তাঁর জীবনে নানান দিক থেকে সাহস দেখিয়েছিলেন, তিনি সাহস দেখান গান্ধীজিকে চ্যালেঞ্জ করতেও। অজিত ডোভাল বলেন, ‘তবে গান্ধী তখন তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ারের শিখরে। তখন তিনি (নেতাজি) ইস্তফা দেন, বেরিয়ে আসেন কংগ্রেস থেকে, আর নিজের মতো লড়াই শুরু করেন।’ এরপরই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন,’আমি বলছি না ভালো নাকি মন্দ, তবে ভারতীয় ইতিহাসে বহু সমান্তরাল দিক রয়েছে। এবং তা রয়েছে, বিশ্ব ইতিহাসেও, তাঁদের নিয়ে, যাঁরা গতির বিপরীতে চলেন। খুব সহজ নয় এটা। ‘ 3/5 নিজের বক্তব্যে অজিত ডোভাল বলেন, নেতাজিকে তাঁর একার লড়াইয়ে জাপান বাদে সেভাবে কোনও দেশ সাহায্য করেনি। ডোভাল বলেন, ‘যে ভাবনা তাঁর মাথায় এসেছিল, তা হল যে আমি ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়ব, আমি স্বাধীনতার জন্য ভিক্ষা চাইব না। এটা আমার অধিকার আর এর জন্য আমাকে লড়তে হবে।’ এরই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘নেতাজি সেই সময়ে থাকলে দেশভাগ হত না। জিন্নাহ বলেছিলেন আমি একজন নেতাকেই গ্রহণ মেনে নিতে পারি, আর তিনি নেতাজি।’ 4/5 নেতাজি সম্পর্কে বলতে গিয়ে অজিত ডোভাল বলেন,’একটা প্রশ্ন বারবার মাথায় আসে, তা হল, আমাদের চেষ্টাটা বড়, নাকি আমাদের ফলাফল, সেক্ষেত্রে কেউ কখনও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর চেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন করতে পারবে না। গান্ধী তাঁর প্রশংসা করতেন। তবে মানুষ সব সময় আপনাকে বিবেচনা করবেন, আপনার কাজের ফল দিয়ে। তাহলে কি সুভাষচন্দ্র বসুর সব পরিশ্রম বিফলে গিয়েছিল?’ 5/5 অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক পর্যায়ে গিয়ে অজিত ডোভাল ,’এমনকি তাঁর (নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু) মৃত্যুর পর… আমি জানি না কখন..’ বলে একটি মন্তব্য করেন। যা নেতাজি অন্তর্ধান রহস্যের নিরিখে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলছেন,’এমনকি তাঁর মৃত্যুর পর… আমি জানি না কবে… আমাদের ভয় ছিল যে জাতীয়তাবাদের যে ভাবনা তিনি তৈরি করেছিলেন তা নিয়ে, বহু ভারতীয় সেই পথে যাবেন, তা নিয়ে।’ বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন, ‘আমি খুব খুশি হই যখন দেখি যে প্রধানমন্ত্রী মোদী এটিকে পুনরুত্থিত করতে আগ্রহী।’ পুরো গ্যালারিটির জন্য এই বিজ্ঞাপনটি দেখতে হবে (Feed Source: hindustantimes.com) দেশ
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘নেতাজি সেই সময়ে থাকলে দেশভাগ হত না। জিন্নাহ বলেছিলেন আমি একজন নেতাকেই মেনে নিতে পারি, আর তিনি নেতাজি।’ 1/5 দিল্লিতে আয়োজিত হল প্রথম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু মেমোরিয়াল লেকচার। অ্যাসোসিয়েটেড চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া, যাকে চোছ করে বলা হয় ‘অ্যাসোচ্যাম’ এর তরফে এই বিশেষ লেকচার আয়োজিত হয়। আর সেই লেকচারে শনিবার যোগদান করেন দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা তাঁর মন্তব্যে বলেন, দেশভাগ হত না যদি নেতাজি সেই সময় থাকতেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার এই মন্তব্য বহু দিক থেকে বেশ প্রাসঙ্গিক বলে মনে করা হচ্ছে। 2/5 অজিত ডোভাল তাঁর ভাষণে বলেন, নেতাজি তাঁর জীবনে নানান দিক থেকে সাহস দেখিয়েছিলেন, তিনি সাহস দেখান গান্ধীজিকে চ্যালেঞ্জ করতেও। অজিত ডোভাল বলেন, ‘তবে গান্ধী তখন তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ারের শিখরে। তখন তিনি (নেতাজি) ইস্তফা দেন, বেরিয়ে আসেন কংগ্রেস থেকে, আর নিজের মতো লড়াই শুরু করেন।’ এরপরই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন,’আমি বলছি না ভালো নাকি মন্দ, তবে ভারতীয় ইতিহাসে বহু সমান্তরাল দিক রয়েছে। এবং তা রয়েছে, বিশ্ব ইতিহাসেও, তাঁদের নিয়ে, যাঁরা গতির বিপরীতে চলেন। খুব সহজ নয় এটা। ‘ 3/5 নিজের বক্তব্যে অজিত ডোভাল বলেন, নেতাজিকে তাঁর একার লড়াইয়ে জাপান বাদে সেভাবে কোনও দেশ সাহায্য করেনি। ডোভাল বলেন, ‘যে ভাবনা তাঁর মাথায় এসেছিল, তা হল যে আমি ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়ব, আমি স্বাধীনতার জন্য ভিক্ষা চাইব না। এটা আমার অধিকার আর এর জন্য আমাকে লড়তে হবে।’ এরই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘নেতাজি সেই সময়ে থাকলে দেশভাগ হত না। জিন্নাহ বলেছিলেন আমি একজন নেতাকেই গ্রহণ মেনে নিতে পারি, আর তিনি নেতাজি।’ 4/5 নেতাজি সম্পর্কে বলতে গিয়ে অজিত ডোভাল বলেন,’একটা প্রশ্ন বারবার মাথায় আসে, তা হল, আমাদের চেষ্টাটা বড়, নাকি আমাদের ফলাফল, সেক্ষেত্রে কেউ কখনও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর চেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন করতে পারবে না। গান্ধী তাঁর প্রশংসা করতেন। তবে মানুষ সব সময় আপনাকে বিবেচনা করবেন, আপনার কাজের ফল দিয়ে। তাহলে কি সুভাষচন্দ্র বসুর সব পরিশ্রম বিফলে গিয়েছিল?’ 5/5 অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক পর্যায়ে গিয়ে অজিত ডোভাল ,’এমনকি তাঁর (নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু) মৃত্যুর পর… আমি জানি না কখন..’ বলে একটি মন্তব্য করেন। যা নেতাজি অন্তর্ধান রহস্যের নিরিখে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলছেন,’এমনকি তাঁর মৃত্যুর পর… আমি জানি না কবে… আমাদের ভয় ছিল যে জাতীয়তাবাদের যে ভাবনা তিনি তৈরি করেছিলেন তা নিয়ে, বহু ভারতীয় সেই পথে যাবেন, তা নিয়ে।’ বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন, ‘আমি খুব খুশি হই যখন দেখি যে প্রধানমন্ত্রী মোদী এটিকে পুনরুত্থিত করতে আগ্রহী।’ পুরো গ্যালারিটির জন্য এই বিজ্ঞাপনটি দেখতে হবে