স্বরূপনগর থানার পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে। হাত-পা বেঁধে খুন করে, প্রমাণ লোপাট করতে দেহ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা হয় বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান। যদিও বিস্তারিত তদন্তে আরও তথ্য উঠে আসবে বলেই মনে করছে পুলিশ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত (India-Bangladesh Border) লাগোয়া এলাকায় এভাবে তরুণীর দেহ উদ্ধার ঘিরে তৈরি হয়েছে তীব্র চাঞ্চল্য
তরুণীর দেহের পাশেই ছিল বাংলাদেশের ফরিদপুরের ঠিকানা লেখা চশমার খাপ, মোবাইল ফোনের ব্যাক কভার। তাহলে কি রাতের অন্ধকারে সীমান্তের ওপার থেকে এসেছিলেন তরুণী ? নাকি এপার থেকে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বাংলাদেশে (Bangladesh) ? সূত্র সন্ধানে বিএসএফ-এর সাহায্য নিচ্ছে স্বরূপনগর থানার পুলিশ (Swarupnagar Police Station)। কীভাবে ঘটল এমন নারকীয় ঘটনা, তা নিয়ে এখনও ধন্দে পুলিশ। যদিও ইতিমধ্যে গোটা ঘটনা ঘিরে শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।
রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) কটাক্ষ, হাথরাসে তো টিম পাঠায় তৃণমূল, স্বরূপনগরেও পাঠাক। এক মহিলাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে সেখানে। তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh) বলেছেন, গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। আর সীমান্ত টপকে যদি ওই তরুণী এসে থাকে, তাহলে সে বিষয়ে বিএসএফ (BSF) বলতে পারবে, কারণ সীমান্ত পাহারার দায়িত্ব তাঁদের ওপর। এমনিতে গোটা ঘটনা নিয়ে পুলিশ ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে।
(Feed Source: abplive.com)