সচিন ছয় ছয়টি বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ভারতের মাটিতে ২০১১ সালে আয়োজিত শেষ ৫০ ওভারের বিশ্বকাপেই সচিনের দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ হয়। বিশ্বখেতাব জেতে ভারতীয় দল। সেটাই তাঁর জীবনের সবথেকে গর্বের মুহূর্ত বলে জানান সচিন। অতীতের স্মৃতচারণা করে সচিন বলেন, ‘১৯৮৭ সালে বল বয় থেকে দেশের হয়ে ছয়টি টুর্নামেন্টে প্রতিনিধিত্ব করা, বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট সবসময়ই আমার কাছে বিশেষ অনুভূতির। ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ই আমার ক্রিকেট সফরের সবথেকে গর্বের মুহূর্ত।’
আসন্ন বিশ্বকাপে দশ দলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখতেও তিনি মুখিয়ে রয়েছেন বলে জানান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বকালের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক। ‘ভারতে ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রচুর দল এবং অনেক খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করবেন, যারা নিজেদের সর্বস্বটা উজাড় করে দিয়ে খেতাব জয়ের জন্য ঝাঁপাবেন। আমি এই টুর্নামেন্টের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রয়েছি। বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টগুলিই তো নব প্রজন্মের মনে নতুন স্বপ্নের জন্ম দেয়। আশা করি এই টুর্নামেন্টও তরুণ, তরুণীদের ক্রিকেট খেলার জন্য উদ্বুদ্ধ করবে’ বলেন সচিন।
সচিন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসাবে নিযুক্ত হলেও, আরও একগুচ্ছ কিংবদন্তিকে অ্যাম্বাসাডর হিসাবে দায়িত্ব দিয়েছে আইসিসি। এদের মধ্য়ে ভিভি রিচার্ডস, এবি ডিভিলিয়ার্স থেকে ইয়ন মর্গ্যান, অ্যারন ফিঞ্চরা রয়েছেন। রয়েছেন সুরেশ, রায়না, মিতালি রাজরাও। বিশ্বকাপে দর্শকদের সঙ্গে বিভিন্ন ইভেন্টের মাধ্যমে এই কিংবদন্তিরা দেখাসাক্ষাৎ করবেন। নির্দিষ্ট কিছু ম্যাচে তাঁরা মাঠে উপস্থিতও থাকবেন।
৫ অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই বিশ্বকাপ ১০টি ভিন্ন স্টেডিয়ামে দশ দল মোট ৪৮টি ম্যাচ খেলবে। ১৯ নভেম্বর আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামেই মর্গ্যানের পর বিশ্বকাপ ট্রফি তুলবেন নতুন এক অধিনায়ক।
(Feed Source: abplive.com)