পণ্ডিত ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী
– ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া
পণ্ডিত ধীরেন্দ্র কৃষ্ণ শাস্ত্রীর আশ্রয়ে মহারাষ্ট্রের একটি মুসলিম পরিবার সনাতনী হয়ে ওঠে। পণ্ডিত ধীরেন্দ্র কৃষ্ণ শাস্ত্রী আশ্রয়ে থাকা মুসলিম পরিবারকে জিজ্ঞেস করলে, কেউ কি তোমাকে জোর করেছে, পরিবার বলল- না, আমরা শুরু থেকেই সনাতন ধর্মে আগ্রহী ছিলাম। আপনাকে বলি, ধীরেন্দ্র কৃষ্ণ শাস্ত্রী আজকাল মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলায় রয়েছেন। এখানে অযোধ্যা নগরী ময়দানে তিন দিনের রামকথার আয়োজন করা হচ্ছে। কথাটির আয়োজন করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ডঃ ভাগবত কারাদ।
সর্বদা ভগবান রাম-কৃষ্ণের পূজা করতেন- জামিল শেখ (ধর্ম গ্রহণকারী পরিবারের প্রধান)
বাগেশ্বরধাম পীঠের প্রধান পণ্ডিত শাস্ত্রী মঞ্চ থেকে ঘোষণা করেন যে, গল্প শোনার পর 10 জন মুসলিম ধর্মের অনুসারী আজ সনাতনী হয়েছেন। বাগেশ্বর ধামের পীঠধীশ্বর জিজ্ঞেস করলেন, তোমাকে কেউ সনাতনী হতে বাধ্য করেছে কিনা। এ প্রশ্নের উত্তরে ধর্মান্তরিত পরিবারের প্রধান বলেন, আমার নাম জামিল শেখ। আমি ছোটবেলা থেকেই সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী। আমি বজরং দলের মাধ্যমে গুরুজির সাথে যোগাযোগ করেছি। আমাকে কেউ চাপ দেয়নি। আমরা ইতিমধ্যেই ভগবান রাম এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পূজা করেছি। আমরা গণেশ উৎসব পালন করতাম।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করদ বলেন, ধীরেন্দ্র কৃষ্ণ শাস্ত্রীর রামকথায় আজ মুসলিম পরিবার হিন্দু হয়েছে। তার ওপর কারো কোনো চাপ ছিল না, পরিবার নিজেই তা মেনে নিয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপির কোনো সম্পর্ক নেই।
(Feed Source: amarujala.com)