এবার দল নির্বাচনে ‘বুড়ো’ রাহানে, পূজারাকে দলে নেওয়া হয়নি। বদলে নতুন মুখ হিসেবে জয়সওয়াল, শ্রেয়সের ওপরই ভরসা রাখা হয়েছে। ব্যাটিং অর্ডারেও বদল আনা হয়েছে। বিরাট তাঁর তিন নম্বর স্লট ছেড়ে দিয়েছেন। জয়সওয়াল রোহিতের সঙ্গে ওপেনে নামায়, গিল তিনে নেমে আসেন। চারে নামছেন বিরাট। এদিনের ম্যাচেও তেমনভাবেই ব্যাটিং অর্ডার সাজানো হয়েছিল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হল না। রাবাডার বলে বার্গারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান রোহিত মাত্র ৫ রান করে। ভাল শুরু করেও ক্রিজে থিতু হতে পারলেন না জয়সওয়াল। ৪টি বাউন্ডারি হাঁকালেও ১৭ রান করেই প্যাভিলিয়নে ফিরতে হয় জয়সওযালকে। বার্গার তুলে নেন বাঁহাতি ভারতীয় ওপেনারের উইকেট।
বার্গারের দ্বিতীয় শিকার হন গিল। ২ রান করে ক্যাচ আউট হয়ে ফেরেন তিনি। মাত্র ২৪ রান বোর্ডে তুলতেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ভারতীয় দল। সেখান থেকে শ্রেয়স আইয়ারকে সঙ্গে নিয়ে বিরাট কোহলি দলের স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। মধ্যাহ্নভোজের পরই অবশ্য আঘাত হানেন রাবাডা। ৩১ রান করে প্রোটিয়া পেসারের বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি। ৩টি বাউন্ডারি ও ১টি ছক্কা হাঁকান তিনি। বিরাটও ক্রিজে সেট হয়েও রাবাডার বলে ৩৮ রান করে ক্যাচ আউট হয়ে ফেরেন। এরপর শার্দুল ২৪ রানের ইনিংস খেলেন। অশ্বিন ৮ রান করেন।
প্রোটিয়া বোলারদের মধ্যে রাবাডা ৫ উইকেট নেন। এছাড়া নবাগত নানদে বার্গার ২ উইকেট নেন ও মার্কো ইয়েনসেন ১ উইকেট নেন।
(Feed Source: abplive.com)