Bengaluru Water Crisis: তীব্র জলসংকটে বর্ষার আগে পর্যন্ত 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' আর 'অনলাইন ক্লাসে'র দাবি…

Bengaluru Water Crisis: তীব্র জলসংকটে বর্ষার আগে পর্যন্ত 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' আর 'অনলাইন ক্লাসে'র দাবি…

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বেঙ্গালুরুর মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধের পাহাড়! আবেদন জমা পড়ছে এই মর্মে– স্কুলের পড়াশোনা যেন অনলাইনে করার অনুমতি দেওয়া হয়! অনুরোধ আসছে বেঙ্গালুরুর আইটি সেক্টর থেকেও। তারা ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ চাইছে। কারণ একটাই। শহর জুড়ে তীব্র জলসংকট।

বেঙ্গালুরুবাসীর কঠিন সময় চলছে। দুসপ্তাহ হয়ে গেল, বেঙ্গালুরুতে জলসংকট ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। দৈনন্দিন জীবন যাপন করাই কঠিন হয়ে গিয়েছে। বাসন ধোয়া-টোয়া মাথায় উঠেছে, চলছে ডিসপোজেবল প্লেটের ব্যবহার। এমনকি ওয়েট ওয়াইপসেই চালাতে হচ্ছে সমস্ত রকম কাজকর্ম! জলসংকট এতই তীব্র এখানে। সোশ্যাল মিডিয়া মারফত কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রচুর অনুরোধ জমা পড়েছে।

ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর, অন্যতম আধুনিক শহর বেঙ্গালুরু। সেখানে এখন তীব্র জলকষ্ট। বেঙ্গালুরু প্রশাসন ওয়াটার ট্যাংকার নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেমেছে প্রথম থেকেই। জলের অপব্যবহার নিয়ে নগরবাসীকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। জলসংকটের মধ্যেই কর্নাটকের উপ মুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার শহরবাসীকে আশ্বস্ত করে জানিয়েছিলেন ট্যাংকারের মাধ্যমে জল সরবরাহ করা হবে তাঁদের। তেমনই চলছে। তবে, তা পর্যাপ্ত নয়। পাশাপাশি জলের অপচয় বা অপব্যবহার নিয়েও প্রশাসনিক ভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে নাগরিকদের। শহরের পুলগুলি আপাতত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

কেন বেঙ্গালুরুতে এই সংকট?

কর্ণাটকের ১৪ হাজার বোরওয়েলের মধ্যে প্রায় ৭০০০টিই শুকিয়ে গিয়েছে! শুধু বেঙ্গালুরুতেই শুকিয়ে গিয়েছে প্রায় ৩০০০ টি বোরওয়েল। কেন এরকম হয়েছে? ২০২৩ সালে খুবই কম বৃষ্টিপাত হয়েছে এখানে। মাটির নীচে বেশি জয় যায়নি। তাই এই পরিস্থিতি।

(Feed Source: zeenews.com)