নিজস্ব প্রতিবেদন: সমুদ্র হল এই গ্রহের ফুসফুস। অন্তত পরিবেশবিজ্ঞানীরা তেমনই বলে চলেছেন। কিন্তু লাগাতার দূষণ ও মানুষের আরও নানা নেতিবাচক কাজকর্মের ফলে প্রতিনিয়ত সমুদ্র-অঞ্চল আরও বেশি করে বিপন্নতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
আর এই ব্যাপারটাকে এড়িয়ে যেতেই সমুদ্রদিবসের ডাক। আজ ৮ জুন ওয়ার্ল্ড ওশনস ডে পালিত হয়। রাষ্ট্রসঙ্ঘ উল্লেখ করেছে, সমুদ্র বায়োস্ফিয়ারের বিশেষ অংশ, খাদ্য ওযুধের বিশ্বস্ত উৎস। সমুদ্রে এই বিশ্ব জীববৈচিত্রের অনেক ফ্লোরা ও ফনা নির্ভরশীল। সমুদ্র কোনও ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদেরও ক্ষতি হবে। যা প্রকারান্তরে ক্ষতি করবে এই বিশ্বপ্রকৃতির।
অথচ প্লাস্টিক, আবর্জনা বা তেল পড়ে নিয়ত দূষিত হচ্ছে সমুদ্রজল। এই সমুদ্রকে নবরূপে না পেলে টিকবে না মানবসভ্যতা। এবারে তাই ওশন ডে-র থিম হল– ‘রিভাইটালাইজেশন: কালেক্টিভ অ্যাকশন ফর দ্য ওশন’।
১৯৯২ সালে ওশনস ইনস্টিটিউট অফ কানাডা প্রথম পরিবেশ ও উন্নয়ন সংক্রান্ত আর্থ সামিটে গ্লোবাল ওশন ডে উদযাপনের প্রস্তাব দেয়। এর ১৬ বছর পরে রাষ্ট্রসঙ্ঘ এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাশ করে এবং ৮ জুন দিনটিকে সমুদ্রদিবস হিসেবে নির্দিষ্ট করে।
(Source: zeenews.com)