Beef Boycott: দাম ছাড়িয়েছে কেজিতে ৬৫০, এবার গোমাংস বয়কটের ডাক সোশ্যাল মিডিয়ায়

Beef Boycott: দাম ছাড়িয়েছে কেজিতে ৬৫০, এবার গোমাংস বয়কটের ডাক সোশ্যাল মিডিয়ায়

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: রমজানের সময় প্রতি বছরই ফল-সহ অন্যান্য জিনিসপত্রের দান লাফিয়ে বেড়ে যায়। এবার তো এমন হয়েছে তরমুজের মতো ফলে হাত দেওয়া দায়। বাংলাদেশের একটা তরমুজের দাম ৬০০ টাকার ওপর পড়ে যাচ্ছে। সন্ধেয় উপবাস ভাঙার সময়ে যে মানুষ একটু তরমুজ মুখে দেবেন তাও উপায় নেই। বাধ্য হয়েই মানুষজন সোশ্যাল মিডিয়ায় তরমুজ বয়কটের ডাক দেন। কোপ পড়েছে গোরুর মাংসের উপরেও।

তরমুজের পাশাপাশি এবার গোরুর মাংস বয়কটেরও রব উঠল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমনিতেই বাংলাদেশে গোরুর মাংসের দাম ৭০০ টাকার উপরে থাকে। এবার রোজার সময় গোরুর মাংসের চাহিদা আরও বেড়েছে। ফলে গোরুর মাংসের দাম কোথাও ৭৫০ , আবার কোথাও ৭৮০ টাকা হয়ে গিয়েছে। এসব মুনাফাবাজির কথা মাথায় রেখেই সরকার বাংলাদেশে গোরুর মাংসের দাম বেঁধে দেয়। জানিয়ে দেওয়া হয়ে মাংসের দাম ৬৬৪ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না । তার পরেও লাগাম নেই গোরুর মাসের দামে।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি পোস্ট। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় দেশবাসী আপনারা তরমুজকে বয়কট করেছেন। এখন বর্তমানে তরমুজের দাম ১০০ টাকা কেজির পরিবর্তে ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এবার আপনাদের পালা। গরুর মাংস বয়কট করুন। দেখবেন ৮০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা কেজিতে চলে এসেছে গরুর মাংস। ধন্যবাদ।’

অন্য একটি ভাইরাল হওয়া পোস্টে লেখা হয়েছে, তরমুজের দাম বেড়েছিল। আমরা সবাই তরমুজ বয়কট করেছিলাম। তর ফলে তরমুজ সিন্ডিকেটে ভেঙে গিয়েছে। দাম কমেছে তরমুজের। চলুন এবার গোরুর মাংস বয়কট করি। একমাস গোরুর মাংস না কিনলে দেখবেন এর দামও কমবে। সবাই একজোট হোন।

উল্লেখ্য, গোরুর মাংসের জন্য বাংলাদেশ মূলত ভারতের উপরে নির্ভরশীল। ভারত গোরু চলাচলে কড়াকড়ি করতেই দাম হাতের নাগালের বাইরে বেরিয়ে গিয়েছে। এদিকে, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একাংশর দাবি সরকার ভারতের গোরু দেশে আার মঅনুমতি দিক। তাহলেই কমবে গোরুর মাংসের দাম।

(Feed Source: zeenews.com)