ডায়াবেটিস-কে বলা হয় সাইলেন্ট কিলার। আপনি যদি ডায়াবেটিক হন, এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তবে ধীরে ধীরে একসময়ে আপনার একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে পড়বে। কাজেই প্রথম থেকে সাবধান হন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে, এই ৫টি খুব সাধারণ খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, ফলে সুগার কমে অনেকটাই। করলা: করলা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এক্সপার্ট। এতে রয়েছে পলিপেপটাইড-পি নামে ইনসুলিনের মত একটি যৌগ যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। করলা শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বাড়ায় এবং ইনসুলিন নিঃসরণ করে।
ডায়াবেটিস-কে বলা হয় সাইলেন্ট কিলার। আপনি যদি ডায়াবেটিক হন, এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তবে ধীরে ধীরে একসময়ে আপনার একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে পড়বে। কাজেই প্রথম থেকে সাবধান হন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে, এই ৫টি খুব সাধারণ খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, ফলে সুগার কমে অনেকটাই।
করলা: করলা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এক্সপার্ট। এতে রয়েছে পলিপেপটাইড-পি নামে ইনসুলিনের মত একটি যৌগ যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। করলা শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বাড়ায় এবং ইনসুলিন নিঃসরণ করে।
কালো জাম– এর হাইপোগ্লাইসেমিক এফেক্ট রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগ যেমন অ্যানথোসায়ানিন, এলাজিক অ্যাসিড ও পলিফেনল যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনে। কালো জাম বা কালো জামের রস রক্রে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায়।
গিলয়– ইনসুলিন নিঃসরণ বাড়ায়, ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে, ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে।
আমলা– এতে রয়েছে ভিটামিন সি ও অ্যান্ডিঅক্সিড্যান্ট যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনে।
গুদমার– গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে ও ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে গুদমার। পাশাপাশি, ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টি খাবার প্রবণতা দেখা যায়। গুদমার এই প্রবণতা কমায়
(Feed Source: news18.com)