Fraud case: এক মহিলা ফ্লাইটে যাওয়ার আগে লাউঞ্জে প্রবেশ করতে চেষ্টা করেন। ক্রেডিট কার্ড সঙ্গে না থাকায় তিনি প্রবেশের জন্য একটি কার্ডের ছবির দেখান। লাউঞ্জের স্টাফ তখন তাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলেন এবং নিরাপত্তার জন্য ফেস স্ক্রিনিং করতে বলেন। তারপরই সমস্যা৷
নয়াদিল্লি : এক মহিলা বেঙ্গালুরুর বিমানবন্দরে প্রতারণার শিকার হয়েছেন। ৮৭,০০০ টাকারও বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তাঁর৷
এই মহিলা ফ্লাইটে যাওয়ার আগে লাউঞ্জে প্রবেশ করতে চেষ্টা করেন। ক্রেডিট কার্ডগুলি সঙ্গে না থাকায় তিনি প্রবেশের জন্য একটি কার্ডের ছবির দেখান। লাউঞ্জের স্টাফ তখন তাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলেন এবং নিরাপত্তার জন্য ফেস স্ক্রিনিং করতে বলেন। তিনি নির্দেশ মেনে সেটাই করেন৷ এরপর বিল আসতেই তাঁর মাথায় আকাশ ভেঙে পরে৷
৩০ সেপ্টেম্বর “লাউঞ্জ পাস” নামের অ্যাপ ডাউনলোড করার পরও মহিলা কখনও লাউঞ্জের সুবিধা ব্যবহার করেননি। তিনি বরং ফ্লাইটের আগে স্টারবাকসে একটি কফি নিয়ে বসেন।
যাত্রার কয়েক দিন পরে, লোকেরা তাকে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছে না বলে জানান। প্রথমে তিনি এটিকে এয়ারটেলের নেটওয়ার্ক সমস্যার সাথে সম্পর্কিত মনে করেন৷ ওই মহিলা বলছিলেন, “গত কয়েক মাস ধরে এয়ারটেলের খারাপ সংযোগের কারণে আমি ভেবেছিলাম এটি নেটওয়ার্কের সমস্যা। তারপর কেউ আমায় বলল, এক পুরুষ ফোন তুলছে কেন?”
ব্যাপারটায় চিন্তিত হয়ে পরেন মহিলা৷ তবে পারিবারিক সমস্যার কারণে বিষয়টাকে গুরুত্ব দেননি৷ পরে তিনি জানতে পারেন যে তার ক্রেডিট কার্ডে ৮৭,০০০ টাকারও বেশি চার্জ হয়েছে এবং তা একটি ফোনপে অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে।
মহিলার সন্দেহ যে, প্রতারকরা অ্যাপের মাধ্যমে তার ফোনে ঢুকেছিল, এবং কল ফরওয়ার্ডিং করে অবৈধ লেনদেন করেছে৷ OTP গুলি পেতেও প্রতারকদের সমস্যা হয়নি।
“যে লাউঞ্জ পাস অ্যাপটি আমাকে ডাউনলোড করতে বলা হয়েছিল, সেটা স্ক্রীন শেয়ার করে দেখানো হয় আমায়। আমি নিশ্চিত তখনই প্রতারকরা আমার ফোনে ঢুকে কল ফরওয়ার্ডিং করেছে৷ তাই আমি তারপর থেকে আর কোনও ফোন পাইনি। জানি না ওরা আমার আরও কত টাকা ডাকাতি করেছে৷ ব্যাপারটা এমন হতে পারে আমি ভাবতেও পারছি না৷” ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
ওই মহিলা ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টা সাইবার ক্রাইমে জানিয়েছে অভিযোগ দায়ের করেছেন, এবং HDFC-কে জানিয়েছেন কার্ড ব্লক করার জন্য।
এই মহিলা ফ্লাইটে যাওয়ার আগে লাউঞ্জে প্রবেশ করতে চেষ্টা করেন। ক্রেডিট কার্ডগুলি সঙ্গে না থাকায় তিনি প্রবেশের জন্য একটি কার্ডের ছবির দেখান। লাউঞ্জের স্টাফ তখন তাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলেন এবং নিরাপত্তার জন্য ফেস স্ক্রিনিং করতে বলেন। তিনি নির্দেশ মেনে সেটাই করেন৷ এরপর বিল আসতেই তাঁর মাথায় আকাশ ভেঙে পরে৷
৩০ সেপ্টেম্বর “লাউঞ্জ পাস” নামের অ্যাপ ডাউনলোড করার পরও মহিলা কখনও লাউঞ্জের সুবিধা ব্যবহার করেননি। তিনি বরং ফ্লাইটের আগে স্টারবাকসে একটি কফি নিয়ে বসেন।
যাত্রার কয়েক দিন পরে, লোকেরা তাকে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছে না বলে জানান। প্রথমে তিনি এটিকে এয়ারটেলের নেটওয়ার্ক সমস্যার সাথে সম্পর্কিত মনে করেন৷ ওই মহিলা বলছিলেন, “গত কয়েক মাস ধরে এয়ারটেলের খারাপ সংযোগের কারণে আমি ভেবেছিলাম এটি নেটওয়ার্কের সমস্যা। তারপর কেউ আমায় বলল, এক পুরুষ ফোন তুলছে কেন?”
ব্যাপারটায় চিন্তিত হয়ে পরেন মহিলা৷ তবে পারিবারিক সমস্যার কারণে বিষয়টাকে গুরুত্ব দেননি৷ পরে তিনি জানতে পারেন যে তার ক্রেডিট কার্ডে ৮৭,০০০ টাকারও বেশি চার্জ হয়েছে এবং তা একটি ফোনপে অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে।
মহিলার সন্দেহ যে, প্রতারকরা অ্যাপের মাধ্যমে তার ফোনে ঢুকেছিল, এবং কল ফরওয়ার্ডিং করে অবৈধ লেনদেন করেছে৷ OTP গুলি পেতেও প্রতারকদের সমস্যা হয়নি।
“যে লাউঞ্জ পাস অ্যাপটি আমাকে ডাউনলোড করতে বলা হয়েছিল, সেটা স্ক্রীন শেয়ার করে দেখানো হয় আমায়। আমি নিশ্চিত তখনই প্রতারকরা আমার ফোনে ঢুকে কল ফরওয়ার্ডিং করেছে৷ তাই আমি তারপর থেকে আর কোনও ফোন পাইনি। জানি না ওরা আমার আরও কত টাকা ডাকাতি করেছে৷ ব্যাপারটা এমন হতে পারে আমি ভাবতেও পারছি না৷” ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
ওই মহিলা ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টা সাইবার ক্রাইমে জানিয়েছে অভিযোগ দায়ের করেছেন, এবং HDFC-কে জানিয়েছেন কার্ড ব্লক করার জন্য।