বিষণ্ণতায় কাছের মানুষই ভরসা, ‘তাঁরাই বের করে আনতে পারবেন…’, বললেন বিক্রম

বিষণ্ণতায় কাছের মানুষই ভরসা, ‘তাঁরাই বের করে আনতে পারবেন…’, বললেন বিক্রম

‘পারিয়া’র পর থেকে তিনি ‘মাস মুভি’র হিরো। এই ছবিতে তাঁর অভিনয় বাংলা সিনেমাকে নতুন হিরো দিয়েছিল। বাঙালি দর্শকরা উল্লাস করেছিলেন প্রেক্ষাগৃহে। তবে এতেই থেমে থাকনি বিক্রম চট্টপাধ্যায়। নানা স্বাদের ছবিতে নানা ভাবে নিজেকে মেলে ধরে চলেছেন তিনি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে দর্শক তাঁকে বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে দেখে ফেলেছেন। তাঁর অভিনীত সর্বশেষ ছবি ‘রাস’-এও তাঁর অভিনয় দারুণ ভাবে প্রশংসা পেয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে বর্তমানে তাঁর কেরিয়ার গ্রাফ উর্দ্ধমুখী। কিন্তু সকলের জীবনেই কোনও না কোনও ওঠাপড়া আসে। অভিনেতাও তার ব্যতিক্রম নন।

তাঁকেও নিজের কেরিয়ার থেকে ব্যক্তিগত জীবনে নানা উত্থান পতন দেখতে হয়েছে। জীবনে নানা খারাপ সময় এসেছে। আর সেই সময়গুলোতে তাঁকেও ঘিরে ধরেছে একরাশ বিষন্নতা ও হতাশা। তবে তাতে ভেঙে না পড়ে নিজেকে নতুন করে মেলে ধরেছেন তিনি। দর্শকদের কাছে ফিরে এসেছেন নয়া উদ্যমে। তবে এই লড়াই খুব সহজ নয়, বেশ কঠিন। কিন্তু সেই সময় তিনি পাশে পেয়েছেন তাঁর কাছের মানুষদের। আর এবার ‘স্টেট আপ উইথ শ্রী’তে তাঁর জীবনের সেই কঠিন মুহূর্তে কীভাবে তিনি নিজেকে সামাল দিয়েছেন সে কথাই ভাগ করে নিলেন বিক্রম।

বিষন্নতা তাঁকে ঘিরে ধরলে নিজেকে কীভাবে সামাল দিয়েছেন তিনি? জীবনের খারাপ সময়গুলোতে কেমন ছিল তাঁর লড়াই? এই প্রশ্নের উত্তরে অভিনেতা বলেন, ‘আমার মনে হয় ডিপ্রেশনের নানা পর্যায় আমাদের জীবনে আসতেই থাকে। আমার মতো অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা জীবনের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। তাঁদের ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না, বিছানা ছেড়ে বের হতে ইচ্ছে করে না। তবে এটা খুব স্বাভাবিক। আমাদের সকলের ক্ষেত্রেই হয়। কিন্তু এই সময় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিজের কাছের মানুষ গুলোকে আঁকড়ে ধরে রাখা। তাঁদেরকে কাছে, আদরে সামলে রাখতে হবে, কারণ সব থেকে কঠিন সময় থেকেই তাঁরাই বের করে আনতে পারবেন।’

(Feed Source: hindustantimes.com)