স্টার্ট-আপের যুগে নতুন কিছু করতেই পারেন, ওটাই গড়বে কেরিয়ার! জেনে নিন কীভাবে

স্টার্ট-আপের যুগে নতুন কিছু করতেই পারেন, ওটাই গড়বে কেরিয়ার! জেনে নিন কীভাবে

আমরা চাইলেই যে জীবনে বড় কিছু করতে পারি এমন কথা অনেকেই বলেন। প্রত্যেকের সাফল্যের পিছনেই নিশ্চিত কিছু চাবিকাঠি রয়েছে। তবে আমরা জানি না কীভাবে আমাদের ক্ষমতা ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া সম্ভব। কেরিয়ারে সাফল্য পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে অন্যতম হল ‘নিউ আইডিয়া’ (New Ideas)। বর্তমান সময়ে নতুন নতুন আইডিয়া যে কাউকে খ্যাতি এনে দিতে পারে। যে কোনও কোম্পানিতে (সরকারি ও বেসরকারি) একজন নতুন কর্মচারীর কাছে কী আশা করা হয়? সঠিক উত্তর- নতুন আইডিয়া! যাতে উদ্ভাবনী চিন্তার সাহায্যে প্রতিষ্ঠানের দ্রুত অগ্রগতি সম্ভব হয়।

আজকের যুগ নতুন প্রযুক্তি এবং স্টার্টআপের যুগ। এমন অনেক স্টার্টআপ কোম্পানি রয়েছে যেগুলি মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এতটা সফল হয়েছে যা পুরনো কোনও কোম্পানিগুলিকে অর্জন করতে ৫০ বছরেরও বেশি লেগে গিয়েছিল। এই সাফল্যের পেছনে একটাই রহস্য লুকিয়ে আছে, নতুন আইডিয়া। ভারতের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের বর্তমান মূল্য প্রায় ৩৩২.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

নতুন ধারণার গুরুত্ব

ব্যবসাই হোক বা কোম্পানি, নতুন ধারণাই যে কাউকে সফলতা এনে দেয়। আইডিয়াকে বাস্তবে পরিণত করার মাধ্যমেই কেরিয়ারের পরিবর্তন আসে। চিন্তার পরিধি প্রসারিত হয়, নতুন নতুন ধারণা আসতে থাকে।

বর্তমানে এমন অনেক কোম্পানিই রয়েছে যারা শুধুমাত্র অন্যান্য কোম্পানির সমস্যা সমাধান করেই মাসে কোটি কোটি টাকা আয় করে। এমন অনেক বড় বড় কোম্পানি রয়েছে যাদের লিগ্যাল বা অন্যান্য নানান সমস্যার মুখে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত, সে ক্ষেত্রে ওই কোম্পানিগুলি সমস্যা সমাধানের জন্য এদের কাছে সাহায্য চায়, অবশ্যই তার পরিবর্তে এদের মোটা অঙ্কের অর্থ প্রদান করতে হয়। এই ধরনের কনসালটেন্সিগুলিতে প্রার্থীদের নতুন নতুন আইডিয়াকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করা হয়। তবে প্রার্থীদের মনে রাখতে হবে যে কোনও ক্ষেত্রে কেরিয়ার গড়ার আগে সেই সেক্টর সম্পর্কে ভাল করে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে। আমাদের আইডিয়া আদৌ কতটা কার্যকর, কতটা গ্রহণযোগ্য তা পর্যালোচনা করে তবেই আমাদের কাজে নামা উচিত।

Published by:Rachana Majumder

(Source: news18.com)