Covid19 update: দেশে বাড়ল পজিটিভিটি রেট, সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তে ভারতে কী পরিস্থিতি

Covid19 update: দেশে বাড়ল পজিটিভিটি রেট, সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তে ভারতে কী পরিস্থিতি

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ২০২২ শেষ রবিবার থেকেই শুরু নতুন বছর। বর্ষবরণের আগেই দেশের করোনা পরিস্থিতি বাড়ছে। রাত বাড়লেই নতুন বছরের উদযাপনে মাতবে দেশ। তাই কোভিড বিধি মেনে চলাটাই প্রয়োজন। এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় ভারতে ২২৬ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে আজ দৈনিক আক্রান্তের হার দাঁড়িয়েছে ০.১২ শতাংশ।

গত শুক্রবার ভারতে নতুন করে ২৪৩ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা ৩ হাজার ৬৫৩। দেশে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ৪৬ হাজার ৭৮ হাজার ৩৮৪। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৪১ হাজার ৪৪ হাজার ২৯ জন। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ০.০১ শতাংশ এবং সুস্থতার হার ৯৮.৮ শতাংশ।

স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দৈনিক আক্রান্তের হার ০.১২ শতাংশ এবং সাপ্তাহিক সুস্থতার হার ০.১৫ শতাংশ। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৯৮৩টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৯১ কোটি ৭০ লক্ষ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। দেশব্যাপী টিকাদান কর্মসূচির আওতায় সারা দেশে ২ কোটি ২০ লক্ষ ১০ হাজারেরও বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ ঘন্টায় ৯১,৭৩২ ডোজ দেওয়া হয়েছে। দেশে এখনও পর্যন্ত ২২০ কোটি ১০ লক্ষ টিকার ডোজ (৯৫ কোটি ১৩ লক্ষ দ্বিতীয় ডোজ এবং ২২ কোটি ৪০ লক্ষ প্রিকশন ডোজ) দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে, কোভিড-১৯ ভাইরাসের সংক্রমণের বিশ্বব্যাপী সংক্রমণের মধ্যে চিন, হংকং, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর এবং থাইল্যান্ড থেকে ভারতে আসা সমস্ত আন্তর্জাতিক যাত্রীকে বিমানবন্দরে আরটিপিসিআর করতে হবে।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে বুধবার জানানো হয়েছে, আগামী ৪০ দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ভারতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। সূত্রের খবর, দেশে কোভিড-১৯-এর আগের অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে এই মূল্যায়ন করা হয়েছে। যেহেতু কয়েকটি পড়শি দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তাই সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ বিএফ.৭ ভ্যারিয়্যান্ট যা চিন এবং মার্কিন মুলুক করোনা বৃদ্ধির কারণ হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।

(Feed Source: zeenews.com)