শরীরের ভিতর লুকনো ক্যাপসুল, তার মধ্যে থেকে যা বেরোল দেখলে চোখ কপালে উঠবে!

শরীরের ভিতর লুকনো ক্যাপসুল, তার মধ্যে থেকে যা বেরোল দেখলে চোখ কপালে উঠবে!

কলকাতা: শরীরের মধ্যে লুকিয়ে অভিনব কায়দায় সোনা পাচার! সোনার পেস্ট ক্যাপসুল আকারে শরীরে লুকনো? কী রয়েছে ক্যাপসুলের ভিতর?মেটাল ডিটেক্টরে ধরা পড়তে হতবাক গোয়েন্দারা। লক্ষ লক্ষ টাকার সোনা? যা দেখে চক্ষু চড়রগাছ দুঁদে অফিসারদের। কাস্টমস সূত্রে খবর, ফের বিমান বন্দরে সোনার পেস্ট ক্যাপসুল আকারে নিয়ে শরীরের মধ্যে লুকিয়ে পাচারের ছক বানচাল করা হয়েছে।

ব্যাংকক থেকে আসছিলেন ওই যাত্রী। কাস্টমস আধিকারিকরা তল্লাশি চালান মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে। এরপরই উদ্ধার হয় শরীরের মধ্যে লুকিয়ে রাখা সোনা। প্রায় সাতান্ন লক্ষ সত্তর হাজার দুশো নব্বই টাকার সোনা উদ্ধার করে কাস্টমস। প্রায় 998.32 গ্রাম সোনা উদ্ধার  হয়েছে, দাবি কাস্টমস। সোনার পেস্ট ক্যাপসুল আকারে লুকনো ছিল। শরীরের মধ্যে সোনা লুকিয়ে কোথায় পাচারের উদ্দেশ্য ছিল? খতিয়ে দেখছে কাস্টমস।

ব্যাংকক থেকে শহর কলকাতায় সোনা পাচারের ছক শেষ পর্যন্ত ভেস্তে দিল কাস্টমস। কিন্তু এই চক্রে আর কারা জড়িত খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা চলছে ধৃতদের। অপরদিকে, মধ্য কলকাতায় তারা চন্দ্র দত্ত লেন থেকে বিরানব্বই লক্ষ নিরানব্বই হাজার উনপঞ্চাশ টাকার সোনা উদ্ধার করে কাস্টমস। এক ব্যক্তির থেকে উদ্ধার ছয়টি সোনার বার। কী উদ্দেশ্যে এত সোনা নিয়ে কোথায় যাচ্ছিল সেই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে কাস্টমস। কী উদ্দেশ্যে ওই সোনা নিয়ে আসছিল মধ্য কলকাতার তারা চন্দ্র দত্ত লেনে সেই বিষয়ে খতিয়ে দেখছে কাস্টমস।

সোনা উদ্ধার

প্রায় 1584.57 গ্রাম সোনা উদ্ধার করেছে কাস্টমস। তবে সোনা পাচার কিছুতেই কমছে না। কাস্টমস আধিকারিকদের হাতে বার বার ধরা পড়ছে সোনা পাচারকারীরা। সোনা পাচারে বিরাট এই ছকের মাথাতে হাতে পেতে চায় গোয়েন্দারা। ব্যাংকক থেকে সোনা পাচারের জন্য কলকাতাকে সেফ করিডর হিসাবে ব্যবহার করছে সোনা পাচারকারীরা, দাবি কাস্টমসের গোয়েন্দাদের।

(Feed Source: news18.com)