দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান সাবমেরিন বিরোধী মহড়া শুরু করেছে

দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান সাবমেরিন বিরোধী মহড়া শুরু করেছে

এই ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার সামনে আনা হয়েছে, যা 2017 সালের পর তার প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা চালানোর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে তিন দেশের এই দুই দিনব্যাপী সাবমেরিনবিরোধী মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান ক্ষেপণাস্ত্র হুমকির বিরুদ্ধে সমন্বয় জোরদার করার প্রয়াসে সোমবার ছয় মাসের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের নৌবাহিনী তাদের প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন ড্রিল শুরু করেছে। এই ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার সামনে আনা হয়েছে, যা 2017 সালের পর তার প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা চালানোর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে তিন দেশের এই দুই দিনব্যাপী সাবমেরিনবিরোধী মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে যে সামুদ্রিক মহড়া দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় জেজু দ্বীপের কাছে আন্তর্জাতিক জলসীমায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিবৃতি অনুসারে, এর মধ্যে রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ইউএসএস নিমিৎজ বিমানবাহী রণতরী এবং দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের নৌ ধ্বংসকারী। উত্তর কোরিয়ার সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য অস্ত্র দ্বারা সৃষ্ট পানির নিচের নিরাপত্তার হুমকির মোকাবিলায় তিনটি দেশের সক্ষমতা উন্নত করাই এই মহড়ার লক্ষ্য।

উত্তর কোরিয়ার সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা ক্ষেপণাস্ত্রগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের জন্য একটি বড় হুমকি, কারণ এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলি আগে থেকে সনাক্ত করা বা দেখা খুব কঠিন। উত্তর কোরিয়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পানির নিচে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

দাবিত্যাগ:প্রভাসাক্ষী এই খবরটি সম্পাদনা করেননি। পিটিআই-ভাষা ফিড থেকে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে।