জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গ্য়াংস্টার-পলিটিশিয়ান আতিক আহমেদের ছেলে আসাদের নাম অনেক দিন আগেই উঠে এসেছিল উমেশ পাল মার্ডার কেসে। আসাদের নামের ছিল গ্রেফতারি পরোয়ানা। তার মাথার দাম ঘোষিত হয়েছিল ৫ লাখ টাকা। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, ঝাঁসিতে উত্তর প্রদেশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে এনকাউন্টারে মারা গিয়েছে আসাদ এবং তার শাকরেদ গুলাম। গুলামের নামেও ছিল গ্রেফতারি পরোয়ানা।
এই এনকাউন্টারে উত্তর প্রদেশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের তরফে নেতৃত্বে ছিলেন ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট বা ডিএসপি নভেন্দু এবং বিমল। উত্তর প্রদেশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের তরফে বিশেষ বিবৃতি দিয়ে এ কথা জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে ধন্যবাদ দিয়েছেন উমেশ পালের মা শান্তি দেবী। আগামী দিনেও তিনি যেন দুষ্কৃতীকে শাস্তি দিয়ে এভাবে ন্যায়বিচারের পথ প্রশন্ত করেন, এ কথাই জানিয়েছেন শান্তিদেবী।
২০০৫ সালের বিএসপি এমএলএ রাজু পাল হত্যার এক প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন উমেশ পাল। প্রয়াগরাজের ধূমনগঞ্জের বাড়ির বাইরে উমেশ পালকে গুলি করে হ্ত্যা করা হয়েছিল। উমেশের স্ত্রী পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। সেই অভিযোগের সূত্রেই চলছিল তদন্ত। অভিযোগ ছিল আতিক তার ভাই আসরাফ, আসাদ ও গুলামের নামে। আসাদ ও গুলামকে খুঁজছিল পুলিস।
আতিকের বিচার চলছিল। তাকে জেল থেকে কোর্টে হাজির করার ব্যাপারটি চলছিলই। আর আসাদ-গুলামের সন্ধানে তক্কে-তক্কে ছিল পুলিস। শেষ পর্যন্ত এনকাউন্টাকর ঘটে এবং মারা যায় আসাদ ও গুলাম।
(Feed Source: zeenews.com)