১।
১ম টিকটিকি: ধুর, আজকে হঠাৎ বাবা-মার উপর চরম রাগ হচ্ছে।
২য় টিকটিকি: কেন বন্ধু? হঠাৎ বাবা-মার উপর রাগ কেন?
১ম টিকটিকি: আরে আজকে টিভিতে শিশুদের বেড়ে ওঠার হেলথ ড্রিংকের অ্যাড দেখলাম।
২য় টিকটিকি: তো?
১ম টিকটিকি: ছোটবেলায় বাবা-মা যদি নিয়ম করে বেড়ে ওঠার জন্য ওই সব খাওয়াত, তাইলে কি হত বুঝিস না?
২য় টিকটিকি: না তো। কী হত?
১ম টিকটিকি: আরে ব্যাটা, আমরা তাহলে টিকটিকি না হয়ে কুমির হতাম!
২।
বান্ধবীর স্বামীর উচ্চতা মাত্র ৪ ফুট দেখে বিস্মিত রত্না।
রত্না: কী রে! এত দেখে শুনে শেষমেশ এই লোককে বিয়ে করলি?
বান্ধবী: আরে! বিপদ যত ছোট হবে, ততই তো ভালো।
৩।
এক মূর্খ একজন গুণী লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলেন।
মূর্খ: পণাম স্যর পণাম!
গুণী: পণাম নয় প্রণাম, এটাতে একটা ‘র-ফলা’ দিও।
মূর্খ: ভম হয়েছে স্যর।
গুণী: ভম নয় ভ্রম, এটাতেও একটা ‘র-ফলা’ দিও।
মূর্খ: পত্যেক কথাতেই ‘র-ফলা’ লাগবে?
গুণী: পত্যেক নয় প্রত্যেক, এখানেও একটা ‘র-ফলা’ লাগবে।
মূর্খ: ব্রেশ! ব্রেশ!
গুণী: এটাতে ‘র-ফলা’ দিও না।
মূর্খ: না, দ্রিমু যখন সবট্রাতেই দ্রিমু।
৪।
রতন: আজ আমার জন্মদিন। তাই ঠিক করেছি, আজ সারা দিন ভালো হয়ে চলব। কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করব না। সবার কথা শুনব। কাউকে না বলব না।
শ্যামল: তাহলে ৫০০ টাকা দে তো বন্ধু!
৫।
ভিক্ষুক: মা, কিছু চাল দেবেন?
কৃপণ: না না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে দুুটো টাকা দেন মা।
কৃপণ: একটা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনও জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো?
কৃপণ: বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে আপনি বাড়িতে বসে আছেন কী করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ুন।
(Feed Source: hindustantimes.com)