হালকা হালকা শীত, তার মধ্যে মুখে থাকুক হাসি! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস

হালকা হালকা শীত, তার মধ্যে মুখে থাকুক হাসি! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস

১। দুপুরে অফিসে বসে আছেন স্বামী। মোবাইলে ফোন এল। স্ত্রী ফোন করেছেন।

স্ত্রী: লাঞ্চ করেছো?

স্বামী: রোজ সেই একই অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন? লাঞ্চ তো রোজই করি। আচ্ছা, গুরুত্বপূর্ণ কোনও কথা থাকলে বলো।

স্ত্রী: আচ্ছা, গাজা ইস্যুতে আরব-মার্কিন সম্পর্কের অবনতি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধিজনিত কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটলে এদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তা মোকাবিলার জন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কী কী পদক্ষেপ করতে পারে বলে তুমি মনে করো?

স্বামী: হ্যাঁ, লাঞ্চ করেছি।

২। প্রশ্নকর্তা: একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে ক’টা?

প্রার্থী: এটা তো সোজা। ৪৯টা।

প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?

প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তা: একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?

প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তা: বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন?

প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে।

প্রশ্নকর্তা: এক বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল পার হল, কোনও ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?

প্রার্থী: কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।

প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরেও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন?

প্রার্থী: উমম…আমার মনে হয়, তিনি খালের জলে ডুবে গিয়েছিলেন?

প্রশ্নকর্তা: না, প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তাঁর মাথায় পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন।

৩। এক মাতালকে ধরে এনেছেন থানার হাবিলদার।

ইনসপেক্টর: এটাকে নিয়ে এসেছ কেন?

হাবিলদার: স্যর, সে রাত দুইটার সময় একটা ট্যাক্সির সামনে দাঁড়িয়ে চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।

ইনসপেক্টর: চালককে নিয়ে এসো।

হাবিলদার: এটাই তো সমস্যা স্যর। ট্যাক্সির ভিতরে কোনও চালক ছিল না!

৪। এক লোক তার বন্ধুদের কাছ থেকে প্রায়ই এটা-ওটা চেয়ে নিত। একদিন সে তার এক বন্ধুকে গর্ব করে বলছিল, আমার গায়ের শার্ট, প্যান্ট, জুতা, মোজা এমনকী টাই-টা পর্যন্ত আমার বন্ধুদের কাছ থেকে পাওয়া—বলতে পার শুধু গায়ের চামড়াটাই আমার।

বন্ধুটি তার উপর আগে থেকেই রেগে ছিল। বলল, চামড়াটাও তোমার নয় বন্ধু, ওটা গণ্ডারের।

৫। মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন।

চুপি চুপি পিছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?

রোগী: হুঁ।

ডাক্তার: কাকে লিখছেন?

রোগী: নিজেকে।

ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?

রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দু’দিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তার পরে তো বলতে পারব কী লিখেছি!

(Feed Source: hindustantimes.com)