ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি যাতে না হয় সেজন্য শীতে কতক্ষণ সূর্যালোক গ্রহণ করা উচিত, জেনে নিন ভিটামিনের ঘাটতি থেকে বাঁচার উপায়।

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি যাতে না হয় সেজন্য শীতে কতক্ষণ সূর্যালোক গ্রহণ করা উচিত, জেনে নিন ভিটামিনের ঘাটতি থেকে বাঁচার উপায়।

ভিটামিন ডি এর জন্য সূর্যের এক্সপোজার: এইভাবে শরীর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাবে।

ভিটামিন ডি এর অভাব: শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অনেক সমস্যা থেকে নিরাপদ থাকার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতিও শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি ঘটায় কারণ ভিটামিন ডি ক্যালসিয়ামকে ভালোভাবে শোষণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে হাড় ও মাংসপেশিতেও ব্যথা শুরু হয়। একই সময়ে, বিষণ্ণ বোধ করা এবং মেজাজ ভালো না থাকাও ভিটামিন ডি-এর অভাবের লক্ষণগুলির অন্তর্ভুক্ত। এমন পরিস্থিতিতে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি রোধ করতে সূর্যের আলো নেওয়া হয়। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস। তবে, ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্য কতক্ষণ সূর্যালোকের সংস্পর্শে থাকা যথেষ্ট তা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

ভিটামিন ডি এর উৎস ভিটামিন ডি এর উৎস

সূর্যের আলো ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস। ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্য রোদে বসার সেরা সময় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ধরা হয়। এই সময়ে 15 মিনিটের জন্যও রোদে বসে থাকলে শরীর ভালো পরিমাণে ভিটামিন ডি পায়। 15 থেকে 30 মিনিটের মধ্যে সূর্যালোক গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।

খাবার থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়

  • মাছ থেকে শরীর ভালো পরিমাণে ভিটামিন ডি পেতে পারে। ট্রাউট, স্যামন, সার্ডিন এবং টুনা মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
  • এছাড়াও মাশরুম ভিটামিন ডি এর একটি ভালো উৎস। মাশরুম শুধু ভিটামিন ডিই নয়, শরীরে ক্যালরি, ফ্যাট, প্রোটিন এবং মিনারেলও সরবরাহ করে।
  • ভিটামিন ডি পেতে খাবারে দুধ ও দইও রাখা যেতে পারে। এছাড়াও আপনি আলাদাভাবে ভিটামিন ডি ফোর্টিফাইড দুধ কিনতে পারেন।
  • সয়া দুধও ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস। এতে শরীর প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামও পায়।

(Feed Source: ndtv.com)