১। বাড়িতে বন্ধুদের নিমন্ত্রণ করেছে পলটু।
পলটু: মা, আমার বন্ধুরা আজ বাড়িতে আসবে, আমার খেলনাগুলো লুকিয়ে রেখো। ওরা ওগুলো দেখতে না পায় যেন!
মা: কেন? তোর বন্ধুরা কি চোর? এ আবার কী কথা, তুই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিস?
ছেলে: না, মা তুমি ভুল বুঝছো! ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনা চিনে ফেলবে!
২। ডাক্তার: কী সমস্যা আপনার?
রোগী: ডাক্তারবাবু, আমি সহজে কিছু মনে করতে পারি না। আমার স্মৃতিশক্তি লোপ পাচ্ছে।
ডাক্তার: আপনার বয়স কত?
রোগী দীর্ঘক্ষণ আঙুলের কর গুনলেন। মোবাইল ফোন বার করে ক্যালকুলেটরে কী যেন হিসাব কষলেন, তারপর বললেন, ‘২২ বছর’।
ডাক্তার: আপনার উচ্চতা কত?
রোগী ব্যাগ থেকে দৈর্ঘ্য মাপার ফিতা বের করলেন, নিজের উচ্চতা মেপে বললেন, ‘৫ ফুট ৫ ইঞ্চি’।
ডাক্তার: আপনার নাম কী?
রোগী চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালেন। বিড়বিড় করে দুলে দুলে কী যেন গান গাইলেন, তারপর হেসে বললেন, ‘দুঃখিত, নামটা মনে করে নিলাম। আমার নাম মিতুল’।
ডাক্তার: ভালো। কিন্তু নিজের নাম মনে করার জন্য কিছুক্ষণ আগে আপনি কী করছিলেন?
রোগী: আমার জন্মদিনে বন্ধুরা যে গানটা গেয়েছিল, সেটা মনে করার চেষ্টা করছিলাম।
ডাক্তার: কোন গান?
রোগী: হ্যাপি বার্থডে টু ইউ, হ্যাপি বার্থডে টু ইউ, হ্যাপি বার্থডে টু ডিয়ার মিতুল।
৩। শিক্ষক: শীতকালে অতিথি পাখিরা সাইবেরিয়া থেকে উড়ে আমাদের দেশে আসে কেন?
ছাত্র: স্যার, ওদের তো পয়সা নেই, প্লেনের টিকিট কাটতে পারে না, তাই নিজেরাই কষ্ট করে উড়ে আসে।
৪। : আপনি যে আমার শিশু পরিচর্যার কাজ করবেন বলছেন, আপনার কি শিশু সম্পর্কে কোনও অভিজ্ঞতা আছে?
: অবশ্যই, আমি নিজেই তো এক সময়ে শিশু ছিলাম।
৫। একটি সহজ গোল দিতে না পেরে দলের ম্যানেজারের সঙ্গে স্ট্রাইকারের কথা হচ্ছে—
স্ট্রাইকার: আমি খুব লজ্জিত। ইচ্ছে হচ্ছে নিজেই নিজেকে লাথি মারি।
ম্যানেজার: আমি নিশ্চিত, তুমি সেটাও মিস করবে।
(Feed Source: hindustantimes.com)