হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া, একবার চোট আঘাত লাগলে সারতে দীর্ঘ সময়, হঠাৎ করে তোখে পড়ার মত ওজন কমে যাওয়া, খুব খিদে পাওয়া, দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা ৷

তবে ডায়াবেটিসের রোগীদের ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ৷ কেননা ডায়াবেটিস এক্কেবারে নির্মূল হয়না ৷

ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের কম গ্লাইসেমিক ইুাদানে পরিপূর্ণ খাবার খেতে হবে ৷ দিনে তিনবার ফাইবার জাতীয় সবজি খেলে সেটি সব থেকে বেশি উপকারী হতে হবে ৷

ডায়াবেটিসে ভাত ও রুটি একসঙ্গে খেলে ভাল ফল পেতে পারেন ৷ হোমিও প্যাথিক চিকিৎসক লাকেন্দ্র গৌড় জানিয়েছেন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষেরা ভাত ও রুটি মিশিয়ে খেলে চড়তে পারে ডায়াবেটিস ৷

তবে বিশেষজ্ঞরা কী জানাচ্ছেন ডায়াবেটিসে ভার না রুটি কী খেলে সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রিত?

রুটির বিষয়ে বললে বলা যেতে পারে যে ১০০ গ্রাম রুটিতে ১২ গ্রাম প্রোটিন, ৭০ গ্রাম শর্করা, রুটি কোলেস্টেরল থাকেনা কিন্তু হাই ফাইবার থাকে ৷

এবার যদি ভাতের কথা বলা যায় সেক্ষেত্রে দেখা যাবে ১০০ গ্রাম ভাতে ৭৮ গ্রাম শর্করা, ভাতে রুটির থেকে কম প্রোটিন থাকে অর্থাৎ রুটিতে ৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে ৷

ভাতেও কোলেস্টেরল থাকেনা, ফাইবার কম পরিমাণে থাকে ৷ ভাতে ফাইবার কম, শর্করা বেশি পরিমাণে থাকে সেই কারণে চড়চড়িয়ে বাড়ে ব্লাডসুগার ৷

সেই কারণেই ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের অনেক সময়েই পরামর্শ দেওয়া হয় ভাতের বদলে রুটি খাওয়ার ৷

ডায়াবেটিসে আক্রান্তরা খাবারে ভাতের সঙ্গে রুটি খেলে সেক্ষেত্রে দুর্বার গতিতে ব্লাডসুগার বাড়ে ৷

চাল, গমের আটাতে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইসেমিক উপাদান থাকে যা ঝড়ের গতিতে ব্লাডসুগারের স্তর বৃদ্ধি করে ৷

ভাত রুটি একসঙ্গে খেলে তুমুল গতিতে শরীরে সুগারের বৃদ্ধি হয়ে থাকে ৷

শর্করার সঙ্গে সঙ্গে উচ্চ উৎস সংযুক্ত ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে বিশেষ পরিমাণে উপকৃত হতে পারেন সবাই ৷

উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয় ৷ ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷

(Feed Source: news18.com)