জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ডিমে লুকিয়ে ভিটামিন ডি’র ভান্ডারা। ভিটামিন ডি-কে ‘সানশাইন ভিটামিনও’ বলা হয়ে থাকে। আমরা সবাই জানি, সূর্যের আলো থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। পাশাপাশি খাবারের মধ্যে ডিম থেকেও পাওয়া যেতে পারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি। যারা বেশিরভাগ সময় বাড়ির বাইরে থাকেন পড়াশোনার কারণে হোক কিংবা কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য ‘ডিম’ ভিটামিন ডি পূরণ করার প্রধান হাতিয়ার হতে পারে। প্রধানত, ডিমের কুসুমেই লুকিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন ডি। একটি সাধারণ সাইজের ডিমে থাকতে পারে প্রায় ১০ থেকে ২০ আইইউ (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট) ভিটামিন ডি। যদিও পুষ্টিবিদদের মতে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দরকার ভিটামিন ডি-এর প্রায় ৬০০-৮০০ আইইউ প্রতিদিন।
ভিটামিন ডি’র পাশাপাশি ডিমের মধ্যে লুকিয়ে অন্যান্য পুষ্টির ভাণ্ডার। যেমন রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, দরকারি সমস্ত অ্যামিনো অ্যাসিড পাশাপাশি অন্যান্য মিনারেলস।
ভিটামিন বি১২: শরীরে রক্তকণিকা বাড়াতে এবং নার্ভকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন এ: চোখ এবং ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে।
কোলিন: লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং মস্তিষ্কের উন্নতির ক্ষেত্রে সাহায্য করে।প্রোটিন, হেলদি ফ্যাট এবং বাকি দরকারি সমস্ত উপকরণ ডিমে উপস্থিত থাকায়। সহজেই শরীরকে সুস্বাস্থ্য রাখতে সাহায্য করে।
(Feed Source: zeenews.com)