#কলকাতা: সারাদিন কাজের ফাঁকে নিজেকেই গুরুত্ব দিতে ভুলে যাচ্ছেন! তাহলে কিন্তু বড় ভুল করছেন৷ কাজ করাটা খুবই জরুরি, কিন্তু তার থেকেও জরুরি নিজেকে যত্নে রাখা৷ শরীর ভাল থাকলে ভাল থাকবে মন আর কাজে আরও ভাল মোটিভেশন করুন৷ তাই রুটিনমাফিক কাজে একটা পিরিয়ড দিন নিজেকেও৷ নিজের যত্ন নিন৷
আর্দ্রতার এই কম বেশি শুধুই আবহাওয়ার ব্যাপার নয়। এটা ত্বকের উপরেও প্রভাব ফেলে।আবহাওয়ার পরিবর্তন মুখের ত্বকে সবার প্রথম ধরা পড়ে। আর্দ্রতা বেশি থাকলে ঘাম হয়। এতে ত্বক তৈলাক্ত এবং আঠালো হয়ে ওঠে। এমন আবহাওয়ায় ত্বকে ব্রণ, পিম্পলের মতো সমস্যা দেখা দেয়। অন্যদিকে কম আর্দ্রতায় ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। তবে আর্দ্রতার মাত্রা ওঠানামা করলেও কীভাবে ত্বককে সতেজ, সুন্দর এবং উজ্জ্বল রাখা যায় সেই নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল।
ত্বক অনুযায়ী সঠিক পণ্য বেছে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলেই আর্দ্র আবহাওয়ায় ত্বককে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
তৈলাক্ত বা মিশ্র ত্বক হলে উচ্চ আর্দ্রতায় তা আরও খারাপ হবে। ব্রণ, পিম্পল থেকে লাল ফুসকুড়ি, কোনওটাই অসম্ভব নয়। এসব এড়াতে একটা ত্বকচর্চার রুটিন মেনে চলতে হবে। প্রতিদিন ক্লিনজার ব্যবহার করতে হবে
ত্বককে সবসময় হাইড্রেটেড রাখতে হবে। তাই আর্দ্রতা কম হলেও ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা প্রয়োজন। জল বা জেল ভিত্তিক ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।
ঘাম হলে ত্বকের ছিদ্রগুলিতে ময়লা এবং ব্যাকটেরিয়া জমা হয়। এতে ছিদ্রমুখ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে ত্বকে নানা সমস্যা হতে পারে। এ থেকে বাঁচতে ঘাম হলেই স্নান করে নেওয়া উচিত। এতে ত্বকও পরিষ্কার থাকবে।