দুধ গরম খাবেন না ঠান্ডা? দেখে নিন কীভাবে পান করলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবে শরীর | No Comments দুধ তো রোজই খান। দেখে নিন দুধ গরম না ঠান্ডা খেলে তা বেশি উপকারে আসে– প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে দুধের বিকল্প নেই। পাশাপাশি দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে। সেই মা-বাবার বকুনি খেয়ে সকলের দুধ খাওয়ার শুরু হয়। তারপর খানিকটা অভ্যাসে পরিণত হয়। প্রতিদিন অন্তত একগ্লাস দুধ পান করা জরুরি। হাড় আর দাঁতের পাশাপাশি শরীরের সার্বিক ভালো থাকার জন্যও দুধ খুব উপকারি। সকালে ঠান্ডা দুধ পান করা ভালো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আবার রাতে ঠান্ডা দুধ পান করলে হজমে সমস্যা হতে পারে। অ্যাসিডও হতে পারে। সঙ্গে শীতে বা ঋতু বদলের সময় ঠান্ডা দুধ এড়িয়ে যাওয়া উচিত, কারণ এর থেকে ফ্লু-এর সংক্রমণ হতে পারে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের জন্য গরম দুধ খুব উপকারি। এটা পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে হালকা গরম দুধ পান করলে খুব ভালো ঘুম হয়। সঙ্গে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে বাচ্চাদের সবসময় উষ্ণ দুধ পান করাতে চেষ্টা করুন। তবে অনেকেই আছেন যাদের দুধ খেলে বদহজম বা গ্যাসের সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অনেকের ল্যাকটোস ইনটলারেন্স থাকে, অর্থাৎ দুধে থাকা ল্যাকটোস শরীর হজম করতে পারে না। সেক্ষেত্রে আমন্ড বা সোয়া মিল্ক বেছে নিতে পারেন চোখ বন্ধ করে। তবে ওজন কমাতে চাইলে দুধের সঙ্গে চিনি বা কোনও বাজারজাত পন্য মেশাবেন না। তার জায়গায় মিশিয়ে নিন দারচিনি গুঁড়ো। যা মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। দারচিনি মেশানো দুধে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি উপাদান ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা যে কোনও রকমের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। (Feed Source: hindustantimes.com) লাইফস্টাইল , Health tips, Milk, Milk Benefits, কেন দুধ খাবেন, দুধ, দুধ খাওয়ার উপকারিতা
প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে দুধের বিকল্প নেই। পাশাপাশি দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে। সেই মা-বাবার বকুনি খেয়ে সকলের দুধ খাওয়ার শুরু হয়। তারপর খানিকটা অভ্যাসে পরিণত হয়। প্রতিদিন অন্তত একগ্লাস দুধ পান করা জরুরি। হাড় আর দাঁতের পাশাপাশি শরীরের সার্বিক ভালো থাকার জন্যও দুধ খুব উপকারি। সকালে ঠান্ডা দুধ পান করা ভালো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আবার রাতে ঠান্ডা দুধ পান করলে হজমে সমস্যা হতে পারে। অ্যাসিডও হতে পারে। সঙ্গে শীতে বা ঋতু বদলের সময় ঠান্ডা দুধ এড়িয়ে যাওয়া উচিত, কারণ এর থেকে ফ্লু-এর সংক্রমণ হতে পারে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের জন্য গরম দুধ খুব উপকারি। এটা পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে হালকা গরম দুধ পান করলে খুব ভালো ঘুম হয়। সঙ্গে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে বাচ্চাদের সবসময় উষ্ণ দুধ পান করাতে চেষ্টা করুন। তবে অনেকেই আছেন যাদের দুধ খেলে বদহজম বা গ্যাসের সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অনেকের ল্যাকটোস ইনটলারেন্স থাকে, অর্থাৎ দুধে থাকা ল্যাকটোস শরীর হজম করতে পারে না। সেক্ষেত্রে আমন্ড বা সোয়া মিল্ক বেছে নিতে পারেন চোখ বন্ধ করে। তবে ওজন কমাতে চাইলে দুধের সঙ্গে চিনি বা কোনও বাজারজাত পন্য মেশাবেন না। তার জায়গায় মিশিয়ে নিন দারচিনি গুঁড়ো। যা মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। দারচিনি মেশানো দুধে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি উপাদান ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা যে কোনও রকমের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।