মুম্বই: মহাকাশবিজ্ঞানে ইতিহাস গড়েছে ভারত। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় করেছে ভারত। চাঁদের মাটি স্পর্শ করল ভারতের চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। বুধবার সন্ধে ৬টা বেজে ৪ মিনিটে চন্দ্রপৃষ্ঠ স্পর্শ করে সেটি। এই বিশেষ মুহূর্তের সাক্ষী শুধু ভারতবাসীরাই নয়, ছিল গোটা বিশ্বও। তালিকায় ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যরাও। প্রাক্তন থেকে বর্তমান ক্রিকেটাররা অনেকেই সোশ্য়াল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন শুভেচ্ছাবার্তা। ইসরোকে এই সাফল্যের জন্য কুর্ণিশও জানালেন তাঁরা। কে কী পোস্ট করেছেন, দেখে নেওয়া যাক –
विजयी विश्व तिरंगा प्यारा, झंडा ऊँचा रहे हमारा
@ISRO represents the best of India. Humble, hardworking women & men, coming together, overcoming challenges, and making our tricolour fly high.India must celebrate and congratulate the Chandrayaan-2 team, which was led by Shri K… pic.twitter.com/WpQn14F1Mh
— Sachin Tendulkar (@sachin_rt) August 23, 2023
Many congratulations to the #Chandrayaan3 team. You have made the nation proud 🇮🇳
Jai Hind!— Virat Kohli (@imVkohli) August 23, 2023
🇮🇳 – The 𝐟𝐢𝐫𝐬𝐭 𝐧𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 to reach the lunar south pole.
That’s got a nice ring to it 👏A proud moment for each one of us & a big congratulations to @isro for all their efforts.
— Rohit Sharma (@ImRo45) August 23, 2023
Hats off to the exceptional team at @isro. Your perseverance and brilliance make our nation proud. Jai Hind. 🇮🇳🚀
— K L Rahul (@klrahul) August 23, 2023
চাঁদের মাটি ছোঁয়ার পর, পৃথিবীতে যে বার্তা পাঠিয়েছে, ট্যুইটারে (অধুনা X) তা পোস্ট করেছে ISRO. ল্যান্ডার ‘বিক্রম’কে উদ্ধৃত করে লেখা হয়, ‘ভারত, গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছি আমি। লক্ষ্যপূরণ হল তোমারও’। ভারতবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছে ISRO-ও।
চন্দ্রযান-৩ মহাকাশযানের ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ কখন চাঁদের মাটিতে নামবে, গত কয়েক দিন ধরেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল গোটা দেশ। ভারতীয় সময় অনুযায়ী, বিকেল ৫টা বেজে ৪৫ মিনিটে অধোগমনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগে থেকে ঠিক করে রাখা সময়ে, সন্ধে ৬টা বেজে ৪ মিনিটে শেষ মেশ চাঁদের মাটিতে পদার্পণ করে ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। (Chandrayaan 3 Touches Moon)
চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের আগে, গত দু’দিনে দফায় দফায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় ল্যান্ডার ‘বিক্রমে’র। ইঞ্জিন থেকে যন্ত্রাংশ, কোথাও কোনও গলদ বা ত্রুটি রয়েছে কিনা, শেষ মুহূর্তে কোনও বিপত্তি বাধতে পারে কিনা, বার বার করে তা খতিয়ে দেখেন বিজ্ঞানীরা। যথেষ্ট সময় নিয়েই কার্য সম্পাদন করা হয়, যাতে তাড়াহুড়োতে কিছু চোখ এড়িয়ে না যায়। তাতেই সুফল মিলল।
(Feed Source: abplive.com)